গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তাঁর বাবা সত্যনারায়ণ পাল রানিবাঁধ, রাইপুরের বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে সাইকেলে করে মাটির হাঁড়ি বিক্রি করেন। তাতে করে যা আয় হয়, তা দিয়ে কোনওমতে সংসার চালান। তাঁর গলাতেও আক্ষেপের সুর। তিনি বলেন, ছেলে মাওবাদী থাকার সময় সরকার বলেছিল, ছেলে ধরা দিলে আমাদের পরিবারের জন্য অনেক কিছু করা হবে। কিন্তু, কোথায় কী। কোনও কিছুই তো পেলাম না।
পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, আত্মসমর্পণের পর মাত্র একবার বছর দুয়েক আগে ওই গ্রামের বাড়িতে রঞ্জিত এসেছিলেন। কিন্তু, তাও আবার কয়েক ঘণ্টার জন্য। যদিও বর্তমান রাজ্য সরকারের আমলে ওই এলাকায় এখন শান্তি ফিরে এসেছে। এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এখন মাওবাদীদের আতঙ্ক পুরোপুরি মুছে গিয়েছে। সেটাই সবচেয়ে বড় স্বস্তি।