বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সুব্রত ধর বহরমপুর, বিএনএ: ভোট মেটার পরও মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীদের একাংশের ব্যস্ততা কাটেনি। বুধবার সকালে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খান দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিকেলে বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে ভোটপ্রচারে নামেন। সিপিএম প্রার্থী বদরুদ্দোজা খান স্ট্রং রুম সিল ও অভিযোগ স্ক্রুটিনিতে অংশ নেন। বিকেলে ফের ময়দানে নামেন। আর কংগ্রেস প্রার্থী আবু হেনা দিনভর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বেড়ান। অন্যদিকে, জঙ্গিপুরের বিজেপি প্রার্থী মাফুজা খাতুন স্ট্রং রুম সিল করার কাজে অংশ নেন। এদিনও এলাকায় জনসংযোগে নামেন তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান।
মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খানের বাড়ি নওদায়। প্রায় একমাস ধরে দিন-রাত মিটিং, মিছিল, কর্মিসভা করেন। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রোড-শো ও জনসভা করেন। মঙ্গলবার ভোট মেটার পর রাতে তিনি বাড়ি যান। এদিন সকালে চা খেয়ে দফায় দফায় দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুপুরে মাছের ঝোল-ভাত খেয়ে বিশ্রাম নিয়ে বিকেলে তিনি বহরমপুরে ভোটপ্রচারে বের হন। তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক কর্মী। সারাবছর মানুষ ও দলের কাজ করতে ভালোবাসি। ভোট মেটার পরও ব্যস্ততা কমেনি। এদিন স্ট্রং রুম সিল ও স্ক্রুটিনিতে অংশ নিয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট তথা তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মহম্মদ আলি।
সিপিএমের বদরুদ্দোজা খান টানা একমাস ভোটপ্রচারের ধকল কাটাতে বিশ্রাম নিতে চাইলেও পারেননি। এদিন সকাল থেকেই তিনি স্ট্রং রুমে ইভিএম সিল করার কাজ তদারকি করেন। বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে প্রশাসনের স্ক্রুটিনিতেও অংশ নেন। দুপুর বাড়িতে ঢুকে মধ্যাহ্নভোজ সেরে আবার স্ট্রং রুম সিল করার কাজ তদারকি করেন। এরই মাঝে ফোনে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। সন্ধ্যায় পার্টি অফিসে যান। তিনি বলেন, স্ট্রং রুম সিল করা এবং স্ক্রুটিনিতে অংশ নিয়েছিলাম। তাই বিশ্রাম নিতে পারিনি।
কংগ্রেস প্রার্থী আবু হেনা এদিন সকালে ভগবানগোলার বালিগ্রামে যান। ভোটের দিন সেখানে এক ব্যক্তি খুন হন। মৃত ব্যক্তিকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করে এদিন মৃতের বাড়ি এবং ঘটনাস্থলে যান। পরে তিনি লালবাগ মহকুমার মুর্শিদাবাদ শহরে স্ট্রং রুমে গিয়ে পর্যবেক্ষকের কাছে ভগবানগোলার সেই বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানান। এরপর বহরমপুরে দলের জেলা কার্যালয়ে ফিরে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে মিটিং করেন।
অন্যদিকে, জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান এদিন সকালে নিজের এলাকায় গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, এখন ভোটপ্রচার নিয়ে ব্যস্ততা নেই। তাই এলাকার লোকদের সঙ্গে জনসংযোগ রক্ষা করছি ও পার্টির কর্মীদের সঙ্গে মিটিং করছি। বিজেপি প্রার্থী মাফুজা খাতুন এদিন সকালে স্ট্রং রুম সিল করার কাজ তদারকি করার পর হোটেলে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বেশ কিছু বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানান।
মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খানের বাড়ি নওদায়। প্রায় একমাস ধরে দিন-রাত মিটিং, মিছিল, কর্মিসভা করেন। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রোড-শো ও জনসভা করেন। মঙ্গলবার ভোট মেটার পর রাতে তিনি বাড়ি যান। এদিন সকালে চা খেয়ে দফায় দফায় দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুপুরে মাছের ঝোল-ভাত খেয়ে বিশ্রাম নিয়ে বিকেলে তিনি বহরমপুরে ভোটপ্রচারে বের হন। তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক কর্মী। সারাবছর মানুষ ও দলের কাজ করতে ভালোবাসি। ভোট মেটার পরও ব্যস্ততা কমেনি। এদিন স্ট্রং রুম সিল ও স্ক্রুটিনিতে অংশ নিয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট তথা তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মহম্মদ আলি।
সিপিএমের বদরুদ্দোজা খান টানা একমাস ভোটপ্রচারের ধকল কাটাতে বিশ্রাম নিতে চাইলেও পারেননি। এদিন সকাল থেকেই তিনি স্ট্রং রুমে ইভিএম সিল করার কাজ তদারকি করেন। বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে প্রশাসনের স্ক্রুটিনিতেও অংশ নেন। দুপুর বাড়িতে ঢুকে মধ্যাহ্নভোজ সেরে আবার স্ট্রং রুম সিল করার কাজ তদারকি করেন। এরই মাঝে ফোনে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। সন্ধ্যায় পার্টি অফিসে যান। তিনি বলেন, স্ট্রং রুম সিল করা এবং স্ক্রুটিনিতে অংশ নিয়েছিলাম। তাই বিশ্রাম নিতে পারিনি।
কংগ্রেস প্রার্থী আবু হেনা এদিন সকালে ভগবানগোলার বালিগ্রামে যান। ভোটের দিন সেখানে এক ব্যক্তি খুন হন। মৃত ব্যক্তিকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করে এদিন মৃতের বাড়ি এবং ঘটনাস্থলে যান। পরে তিনি লালবাগ মহকুমার মুর্শিদাবাদ শহরে স্ট্রং রুমে গিয়ে পর্যবেক্ষকের কাছে ভগবানগোলার সেই বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানান। এরপর বহরমপুরে দলের জেলা কার্যালয়ে ফিরে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে মিটিং করেন।
অন্যদিকে, জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান এদিন সকালে নিজের এলাকায় গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, এখন ভোটপ্রচার নিয়ে ব্যস্ততা নেই। তাই এলাকার লোকদের সঙ্গে জনসংযোগ রক্ষা করছি ও পার্টির কর্মীদের সঙ্গে মিটিং করছি। বিজেপি প্রার্থী মাফুজা খাতুন এদিন সকালে স্ট্রং রুম সিল করার কাজ তদারকি করার পর হোটেলে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বেশ কিছু বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানান।
