কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ১১বছর আগে মীর মুস্তাফার সঙ্গে স্থানীয় নছিপুরের যুবতী সায়রা বানুর বিয়ে হয়। তাঁদের আট বছরের এক কন্যা সন্তান রয়েছে। অভিযোগ, বিয়ের পর নতুন একটি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে মুস্তাফা। এরপর স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য চাপ দেয়। কিন্তু, স্ত্রী ডিভোর্স দিতে রাজি না হওয়ায় স্ত্রীর উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালায়। বাধ্য হয়ে মেয়েকে নিয়ে সায়রা বানু বাপের বাড়ি চলে যান। মুস্তাফা ওড়িশায় রাজমিস্ত্রির কাজে চলে যায়। মাস তিনেক আগে স্ত্রীকে বাপের বাড়ি থেকে সে নিজের বাড়িতে ফিরিয়ে আনে। এরপর ফের স্ত্রীকে ডিভোর্সের জন্য চাপ দিতে থাকে বলে অভিযোগ। স্ত্রী ডিভোর্স দিতে রাজি না হওয়ায় রবিবার ভোর রাতে তাঁর উপর আক্রমণ চালায় ধৃত। পিঠে ও পেটে এলোপাথাড়ি ভোজালির কোপ মারা হয়। তাঁর আর্তনাদে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে গৃহবধূকে উদ্ধার করে ময়না ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। পরে তমলুক জেলা হাসপাতালে রেফার করা হয়।