কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বসন্তোৎসবে শান্তিনিকেতন সংলগ্ন বিভিন্ন গ্রামের গরিব মানুষরা সামান্য কিছু অর্থ উপার্জনের আশায় আশপাশের গাছ থেকে পলাশ ফুল পেড়ে মালা তৈরি করে পর্যটকদের বিক্রি করেন। তাঁরা পলাশের গুরুত্ব বোঝেন না। সামান্য উপার্জনের জন্য এই পথ বেছে নেন।
তাই উৎসব প্রাঙ্গণে পলাশ ফুলের ব্যশবহার বন্ধ করতে উদ্যোথগী হতে দেখা যায় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে। মাঠে ঢোকার অধিকাংশ গেটগুলিতে মহিলা পর্যটকের চুলের খোঁপায় লাগানো কিংবা গলায় পরা পলাশ ফুলের মালা খুলে তবেই প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। কিন্তু, তা সত্ত্বেও মাঠের মধ্যে পর্যটকদের পলাশ ফুলের মালা ব্যয়বহার করতে দেখা গিয়েছে। এদিন পর্যটকদের এব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তাঁরা বলেন, ওঁরাই তো গাছ থেকে পলাশ ফুল পেড়ে মালা গেঁথে বিক্রি করছেন। আমরা না কিনলেও তো পলাশ নষ্ট হবে। বিক্রি না হলে ওঁরা ফুলগুলি ফেলে দেবেন। তাই আমরা যদি পলাশ ফুলের মালা ব্যেবহার করি, দোষ কোথায়?