পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
দোল পূর্ণিমার পরদিন আবির খেলার মধ্য দিয়ে শোভাযাত্রা করে পুজো হওয়া গোপাল মূর্তি বিসর্জন দেওয়া হয়। শান্তিপুর কল্লাপাড়ার বাসিন্দা সৌমেন চট্টোপাধ্যায় বলেন, শান্তিপুরে দোল উৎসবের একটা আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে। গোপাল ঠাকুর নিয়ে এমন শোভাযাত্রা অভিনব। নবদ্বীপের দোল উৎসবের থেকে শান্তিপুরের গোপাল পুজো ও শোভাযাত্রার গুরুত্ব কোনও অংশে কম নয়।
এদিন বিকেলের পর থেকে বিভিন্ন বারোয়ারি কমিটির উদ্যোক্তারা তাঁদের গোপাল মূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রার আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে ওঠেন। শহরে প্রায় এক হাজারের বেশি গোপাল পুজো হয়। সন্ধ্যার পর বিভিন্ন পুজো কমিটি আয়োজিত শোভাযাত্রা ঘিরে শান্তিপুরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়। বিভিন্ন ট্যাবলো, আলোকসজ্জা, আঞ্চলিক নৃত্য সহযোগে একের পর এক শোভাযাত্রা শান্তিপুরের বিসর্জনঘাটের দিকে এগিয়ে চলে। শান্তিপুর পুরসভার চেয়ারম্যান অজয় দে বলেন, দোল উৎসবের পরের দিন এই শোভাযাত্রায় ভিন রাজ্য থেকেও বহু মানুষ আসেন। বহু রাত পর্যন্ত সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে চলে গোপাল মূর্তি নিরঞ্জন। একইসঙ্গে শান্তিপুর থানার বাবলা অদ্বৈত পাট এলাকায় দোল উৎসবে শুরু হওয়া বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলবে এক মাস ধরে। সেখানেও দেশ-বিদেশের ভক্তরা ভিড় জমান।