বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বর্ধমান শহরের ভাতছালা, নীলপুর ও রথতলা এলাকা থেকে ৩৫ জনের একটি দল ১১ মার্চ নেপালে বেড়াতে গিয়েছিল। সেখান থেকে শনিবার বিহারের রক্সৌলে আসে। এদিন রাতেই রক্সৌল -হাওড়া এক্সপ্রেসে তারা বর্ধমানে ফিরছিল। ট্রেনের সংরক্ষিত এস-১ কামরায় তারা ছিল। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিহারের লক্ষ্মীসরাই স্টেশনে ভোর ৪টে নাগাদ হঠাত্ই জনা চারেক লোক কামরার ভিতরে টর্চ জ্বালেন। যাত্রীরা সকলেই নির্ধারিত শয্যায় শুয়েছিলেন। প্রাথমিকভাবে যাত্রীরা ভেবেছিলেন, টিকিট পরীক্ষক কিংবা রেলপুলিস কামরা পরিদর্শন করছে। হঠাত্ই ছুরি হাতে কয়েকজন যাত্রীদের ভয় দেখিয়ে তাঁদের সঙ্গে থাকা ব্যাগপত্র ছিনিয়ে নিয়ে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে যায়। শেষ মুহূর্তে এক যাত্রী ছুটে একজনকে ধরতে গেলে তাঁর হাতে চুরি দেখে তিনি ভয় পেয়ে যান। এরপরই যাত্রীরা চেন টেনে ট্রেনটিকে থামিয়ে রেলের হেল্পলাইন ১৮২ নম্বরে ফোন করেন। কিন্তু, প্রায় ১২-১৩ মিনিট ট্রেনটি স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকলেও রেল পুলিস কিংবা জিআরপির দেখা মেলেনি বলে যাত্রীদের দাবি। পরে ট্রেনটি বর্ধমান স্টেশনে পৌঁছলে যাত্রীরা জিআরপিতে সমস্ত ঘটনার বিবরণ জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। রেল পুলিসের সুপার (জামালপুর) মহম্মদ আমির জাভেদ বলেন, আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি