পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অনুব্রত মণ্ডল বলেন, আমি যেমন দলের সৈনিক তেমনি আরও একজন সৈনিককে পেলাম। তাঁকে জেলার সহসভাপতি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে সংখ্যালঘু সেলের চেয়ারম্যানও করা হয়েছে।
শাসক দলে যোগ দিয়ে সৈয়দ সিরাজ জিম্মি বলেন, এখন রাজ্যের সবচেয়ে বড় বিপদ বিজেপি। কংগ্রেস ৮ শতাংশ ভোটব্যাঙ্ক নিয়ে রাজ্যে বিজেপিকে ঠেকাতে পারবে? কিন্তু, তৃণমূল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পারবেন। তাঁর প্রকল্প বিশ্ব মঞ্চে সমাদ্রিত। তৃণমূল যা সম্মান আমাকে দিল তাতে আমি অভিভূত। আমরা গর্ব করে বলতে পারি এখানে এমন একজন জেলা সভাপতি আছেন যিনি যেকোনও প্রান্তে দাঁড়িয়ে গেলে তাঁকে দেখতে লোকজড়ো হবে, এতটাই তাঁর জনপ্রিয়তা।
কংগ্রেস জেলা সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী বলেন, কংগ্রেস থেকে কেউ বেরিয়ে গিয়ে দলের ক্ষতি করতে পারেনি, তিনিও পারবেন না। কী কারণে দল ছাড়লেন তিনিই ভালো জানেন। তবে দীর্ঘদিন তাঁর প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে যাঁরা দল থেকে সরে গিয়েছিল, তারা আবার ফিরে আসছে। আমি এদিন মুরারই, পাইকর, নলহাটিকে কর্মী সম্মেলন করে বিপুল সাড়া পেয়েছি।
প্রদেশ কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দলের ইতিহাস বহু পুরনো। প্রদেশ সভাপতি বদলের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন জেলা সভাপতিও বদল হয়ে যায়। কিন্তু, সেই ট্রাডিশনের ব্যতিক্রম ছিল বীরভূম। প্রদেশের বহু সভাপতি বদল হলেও প্রায় সাড়ে সাত বছর জেলা সভাপতি পদে ছিলেন সৈয়দ সিরাজ জিম্মি। কিন্তু, সোমেন মিত্র প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হওয়ার পর তাঁকে সরিয়ে সভাপতি করা হয় সঞ্জয় অধিকারীকে। প্রতিবাদে দলীয়ভাবে সোচ্চার হয় জিম্মি সাহেবের অনুগামীরা। কিন্তু, তাতে কাজ না হওয়ায় তাঁর দলবদল নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। অবশেষে এদিন তিনি তৃণমূলে যোগদান করলেন।