বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
এদিন পুরুলিয়া জেলারও একাধিক জায়গায় মোমবাতি নিয়ে শোকমিছিল হয়। বিভিন্ন সংগঠনের পাশাপাশি রাজনৈতিক দল ও সাধারণ মানুষও ওই মিছিলে হাঁটেন। এদিন সিধো কানহো বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা রাঁচি রোডে মোমবাতি মিছিল করেন। এছাড়াও এদিন দুপুরে পুরুলিয়া শহরে একটি বেসরকারি সংস্থা দেশবন্ধু রোডে শপিং মলের সামনে শহিদদের শ্রদ্ধা জানায়। ওই সংস্থার পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের দু’জন এবং ঝাড়খণ্ডের একজন শহিদের পরিবারকে একলক্ষ টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও শহরের একাধিক ক্লাবের উদ্যোগেও মিছিল হয়। জেলার বিভিন্ন প্রান্তে কোথাও শোকমিছিল আবার কোথাও শহিদদের ছবির সামনে মোমবাতি জ্বালিয়ে শ্রদ্ধা জানান স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যরা। বিজেপির পক্ষ থেকে সাঁতুড়ি, মুরাডি, কাশীপুর রাজবাড়ি বাজারে মোমবাতি মিছিল করা হয় ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কুশপুতুল পোড়ানো হয়। অন্যদিকে, স্থানীয় বাসিন্দাদের পক্ষ থেকে সাঁতুড়ির তালবেড়িয়া, রামচন্দ্রপুর, বৃন্দাবনপুর, পাড়ার ভাউরিডি এলাকায় মোমবাতি নিয়ে মৌনমিছিল করা হয়। একইভাবে সাঁওতালডিহির ১ নম্বর গেট থেকে ২ নম্বর গেট পর্যন্ত ধিক্কার মিছিল করা হয়।
এদিকে, আরামবাগ ব্লক ও শহর তৃণমূলের উদ্যোগে এদিন মৌন মিছিল হয়। মিছিলে আরামবাগ ব্লক তৃণমূল সভাপতি স্বপন নন্দী সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। বিজেপি-র আরামবাগ পৌর মণ্ডলের তরফ থেকেও এদিন মৌন মিছিল বের করা হয়। মিছিলে দলের পৌর মণ্ডল সভাপতি অতনু চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্যরা যোগ দেন।