পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ৩ জুন শ্রীনগরে জঙ্গিহানায় মৃত্যু হয়েছিল সেনা জওয়ান সবংয়ের মশা গ্রামের বাসিন্দা দীপক মাইতির। স্ত্রী রিক্তা মাইতি অবশ্য এখন তাঁর বাপেরবাড়ি পিংলায় থাকেন। সেখানেই তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণীতে পড়াশোনা করছে। কাশ্মীরের পুলওয়ারে সেনাদের কনভয়ে জঙ্গিহানায় প্রাণ হারিয়েছেন বহু জওয়ান। সেই খবরে মর্মাহত রিক্তাদেবী। কান্নাভেজা গলায় তিনি বলেন, আমার চোখের সামনে সেদিনের ছবি ভেসে উঠছে। নিজেকে আর সামলাতে পারছি না।
রিক্তাদেবী শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, এভাবে সেনাদের প্রাণ দিতে হচ্ছে। আমার মতো অনেক স্ত্রীর সিঁথির সিঁদুর মুছে যাচ্ছে। মায়ের কোল খালি হয়ে যাচ্ছে। দেশ হারাচ্ছে সেনাদের। তিনি প্রশ্ন তোলেন, এভাবে আর কতদিন চলবে? আর অপেক্ষা না করে সরকারের যেটা করা দরকার, সেটাই করা উচিত। তাঁর মতে, পাকিস্তানকে যোগ্য জবাব দেওয়ার সময় এসেছে। এই জিনিস আর মেনে নেওয়া যায় না। কালক্ষেপ না করে সরকারের কড়া পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
তিনি বলেন, স্বামীর মৃত্যুর পর কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সমস্তরকম সুযোগ-সুবিধা পেয়েছি। কিন্তু শহিদের পরিবার কেমন আছে, এখন আর সেই খোঁজ কেউ রাখেন না। ফলে একটা আক্ষেপ থেকেই যায়।