পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জেলা পুলিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলার সমস্ত বিধায়ক, কর্মাধ্যক্ষ, জেলা পরিষদের সভাপতি, দেহরক্ষী পাওয়া রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে মেদিনীপুর শহরের সেফ হাউসে একটি বৈঠক ডাকা হয়। দু’টি ভাগে বৈঠক করা হয়। প্রথমে বিধায়ক, কর্মাধ্যক্ষদের নিয়ে বৈঠক করা হয়। পরে দেহরক্ষীদের নিয়ে আলাদা করে বসা হয়।
পুলিস সূত্রে খবর, জেলার সব বিধায়ক, কর্মাধ্যক্ষরা দেহরক্ষী পান। এক একজনের ক্যাটিগরি আলাদা। ক্যাটিগরির উপর ভিত্তি করেই একজন রক্ষী, কেউ দু’জন রক্ষী পেয়ে থাকেন। নির্দিষ্ট সময় পর স্ক্রুটিনি করে অনেকের ক্যাটিগরি বদলায়। কেউ নতুন করে রক্ষী পান। কারও রক্ষী তুলে নেওয়া হয়। এক্স, ওয়াই, ওয়াই টি, ওয়াই পি, জেড, জেড প্লাস এমন বিভিন্ন ভাগ রয়েছে।
জানা গিয়েছে, এদিন বিধায়ক এবং কর্মাধ্যক্ষদের বলা হয়েছে, তাঁরা যেখানেই যাবেন সর্বদাই যেন নিরাপত্তারক্ষী থাকে। কেউ ছুটি নিলে সেটা অফিসিয়ালি নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় তালমিলও যেন থাকে। প্রয়োজনে কেউ বাড়তি নিরাপত্তা চাইলে সেটাও খতিয়ে দেখার কথা বলা হয়।
এরপর নিরাপত্তারক্ষীদের পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়, আচমকা ছুটি নেওয়া যাবে না। নিয়ম মেনে ছুটি নিতে হবে। যাতে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেওয়া যায়। এছাড়া গুরুত্ব দিয়ে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদিও জেলার পুলিস সুপারকে এ ব্যাপারে জানতে ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। জবাব দেননি এসএমএসেরও।