বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
সংবাদদাতা, কান্দি: কান্দি রাজ কলেজ লাইব্রেরিকে জেলার সেরা কোর লার্নিং রিসোর্স সেন্টার হিসেবে গড়ে তুলতে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে ডিজিটাল ক্লাস করানো হচ্ছে। সম্প্রতি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কলেজের ছাত্রছাত্রীদের ডিজিটাল লাইব্রেরি এবং লাইব্রেরি ওরিয়েন্টেশন ক্লাস শুরু হয়েছে। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ওই ক্লাস নিচ্ছেন বার্লিন থেকে পোস্ট ডক্টরেট গবেষক শুভঙ্কর দাস। এছাড়াও বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপকরা আইআইটি এবং জ্যাম পরীক্ষার উপর ডিজিটাল ক্লাস নিচ্ছেন। এনিয়ে কলেজ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গিয়েছে।
ওই কলেজ লাইব্রেরি সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকমাস আগে কলেজ কর্তৃপক্ষ আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করে, কলেজের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার মান ও মেধা বাড়ানোর জন্য লাইব্রেরি সায়েন্সের উপর জোর দেওয়া হবে। তাই কলেজে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে ক্লাস ও কোচিং করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্প্রতি ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে ডিজিটাল ক্লাস শুরু হয়েছে। কলেজের হলঘরে ক্লাস নিচ্ছেন প্রায় ২০০জন ছাত্রছাত্রী। কলেজের লাইব্রেরি কর্মী জয়দেব ঘটক বলেন, আমরা প্রথমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ল্যাপটপের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে লিঙ্ক করছি। তারপর প্রজেক্টরের সাহায্যে বড় স্ক্রিনে তা দেখানো হচ্ছে। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপকরা ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন।
কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, লাইব্রেরি ওরিয়েন্টেশন সম্পর্কিত ক্লাসগুলি নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ডিজিটাল লাইব্রেরি ইনফরমেশন সিস্টেমের সঙ্গে পরিচয় ও তার ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে জানানো হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের। এছাড়াও সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক আইআইটি ও জ্যাম পরীক্ষার জন্য বিশেষভাবে ক্লাস নিচ্ছেন দেশ ও বিদেশের বিশেষজ্ঞরা। ছাত্রছাত্রীদের এই ধরনের ক্লাস করানো হচ্ছে সম্পূর্ণ বিনা খরচে।
বিষয়টি নিয়ে কলেজের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে দারুণ উৎসাহ দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ২০০জন ছাত্রছাত্রী ওই ক্লাসগুলি করছেন বলে জানা গিয়েছে। কলেজের ছাত্র রূপম ধর বলেন, আমাদের মতো গ্রামের ছেলেদের কাছে এই ধরনের ক্লাস করা ভাগ্যের ব্যাপার। এসব বড় শহরে প্রচুর টাকা খরচ করে করা হয়। সেখানে কলেজ কর্তৃপক্ষ বিনা খরচে আমাদের এই ক্লাস করাচ্ছে। অপর ছাত্র মহম্মদ আসিফ বলেন, এই ডিজিটাল ক্লাসের মাধ্যমে লাইব্রেরি সায়েন্স সম্পর্কে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি। দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে আমাদের মতো গরিব ঘরের ছাত্রছাত্রীদের উপকার হচ্ছে। কলেজছাত্রী বীথিকা ভট্টাচার্য বলেন, বিভিন্ন সর্বভারতীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিও আমরা ওই ক্লাসগুলিতে নিতে পারছি। আইআইটির মতো বড় ধরনের পরীক্ষার টিপস পাচ্ছি এখানে। এতে আমরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছি।
এ ব্যাপারে ওই কলেজের টিআইসি দ্বারকেশ্বর দত্ত বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হল কলেজ লাইব্রেরিকে জেলার সেরা কোর লার্নিং রিসোর্স সেন্টার হিসেবে গড়ে তোলা। এজন্য আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্লাস করার ব্যবস্থা করেছি। এছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের মেধা বাড়ানোর জন্য আরও অনেক পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।
ওই কলেজ লাইব্রেরি সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকমাস আগে কলেজ কর্তৃপক্ষ আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করে, কলেজের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার মান ও মেধা বাড়ানোর জন্য লাইব্রেরি সায়েন্সের উপর জোর দেওয়া হবে। তাই কলেজে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে ক্লাস ও কোচিং করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্প্রতি ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে ডিজিটাল ক্লাস শুরু হয়েছে। কলেজের হলঘরে ক্লাস নিচ্ছেন প্রায় ২০০জন ছাত্রছাত্রী। কলেজের লাইব্রেরি কর্মী জয়দেব ঘটক বলেন, আমরা প্রথমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ল্যাপটপের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে লিঙ্ক করছি। তারপর প্রজেক্টরের সাহায্যে বড় স্ক্রিনে তা দেখানো হচ্ছে। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপকরা ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন।
কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, লাইব্রেরি ওরিয়েন্টেশন সম্পর্কিত ক্লাসগুলি নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ডিজিটাল লাইব্রেরি ইনফরমেশন সিস্টেমের সঙ্গে পরিচয় ও তার ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে জানানো হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের। এছাড়াও সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক আইআইটি ও জ্যাম পরীক্ষার জন্য বিশেষভাবে ক্লাস নিচ্ছেন দেশ ও বিদেশের বিশেষজ্ঞরা। ছাত্রছাত্রীদের এই ধরনের ক্লাস করানো হচ্ছে সম্পূর্ণ বিনা খরচে।
বিষয়টি নিয়ে কলেজের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে দারুণ উৎসাহ দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ২০০জন ছাত্রছাত্রী ওই ক্লাসগুলি করছেন বলে জানা গিয়েছে। কলেজের ছাত্র রূপম ধর বলেন, আমাদের মতো গ্রামের ছেলেদের কাছে এই ধরনের ক্লাস করা ভাগ্যের ব্যাপার। এসব বড় শহরে প্রচুর টাকা খরচ করে করা হয়। সেখানে কলেজ কর্তৃপক্ষ বিনা খরচে আমাদের এই ক্লাস করাচ্ছে। অপর ছাত্র মহম্মদ আসিফ বলেন, এই ডিজিটাল ক্লাসের মাধ্যমে লাইব্রেরি সায়েন্স সম্পর্কে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি। দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে আমাদের মতো গরিব ঘরের ছাত্রছাত্রীদের উপকার হচ্ছে। কলেজছাত্রী বীথিকা ভট্টাচার্য বলেন, বিভিন্ন সর্বভারতীয় পরীক্ষার প্রস্তুতিও আমরা ওই ক্লাসগুলিতে নিতে পারছি। আইআইটির মতো বড় ধরনের পরীক্ষার টিপস পাচ্ছি এখানে। এতে আমরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছি।
এ ব্যাপারে ওই কলেজের টিআইসি দ্বারকেশ্বর দত্ত বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হল কলেজ লাইব্রেরিকে জেলার সেরা কোর লার্নিং রিসোর্স সেন্টার হিসেবে গড়ে তোলা। এজন্য আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্লাস করার ব্যবস্থা করেছি। এছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের মেধা বাড়ানোর জন্য আরও অনেক পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।
