পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
এদিন বর্ধমান শহরের কার্জন গেটে অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে তৃণমূল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক সুভাষ মণ্ডল, নিশীথ মালিক, নার্গিস বেগম সহ বিভিন্ন ব্লকের সভাপতি। রায়নার সেহারাবাজারেও এদিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, বিধায়ক নবীনচন্দ্র বাগ, প্রাক্তন বিধায়ক উজ্জ্বল প্রামাণিক প্রমুখ।
অন্যদিকে, কালনার বৈদ্যপুর মোড়ে অবস্থান-বিক্ষোভ ও ধর্না কর্মসূচিতে যোগ দেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি স্বপন দেবনাথ, জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি দেবু টুডু, কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু, কালনা পুরসভার চেয়ারম্যান দেবপ্রসাদ বাগ প্রমুখ।
স্বপনবাবু বলেন, রাজনৈতিকভাবে পেরে না উঠে, মানুষের সমর্থন হারিয়ে রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগে হেনস্তা করছে। দেশের মানুষ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে বুঝিয়ে দিয়েছে সাম্প্রদায়িক, দেশ লুটেরাদের মানুষ চায় না। লোকসভা নির্বাচনে মানুষ উচিত শিক্ষা দেবে। দেবুবাবু বিজেপির এক নেতার লাঠি হাতে কর্মীদের উস্কানিমূলক বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, ওদের কর্মীরা লাঠি হাতে নিলে আমাদের মহিলা কর্মীরা ঝাঁটা হাতে তাদের শায়েস্তা করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট।
এদিকে আসানসোল পুরসভার কাছে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব ধর্নায় বসে। তাদের দাবি, বিজেপি সিবিআইকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চাইছে। কেউ তাদের বিরুদ্ধে হাঁটলেই তার বিরুদ্ধে সিবিআই লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকার এই রাজ্যকে বঞ্চিত করছে বলেও তারা অভিযোগ করে। এদিনের ধর্নায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম বর্ধমানের তৃণমূলের জেলা সভাপতি ভি শিবদাসন দাসু, দলের নেতা অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়, অভিজিৎ ঘটক প্রমুখ।