পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
সমবায়মন্ত্রী বলেন, ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে গেলে গ্রামের মানুষকে হয়রানির শিকার হতে হয়। অনেক সময় সুবিধা দেওয়া হয় না। আমরা চাই, সমবায় ব্যাঙ্কের মাধ্যমে প্রতিটি গ্রামের মানুষের সুবিধা হোক। আমাদের সরকারের আমলে গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা হয়েছে। সমবায়ের মাধ্যমে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ১৮০কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। এরফলে ১ লক্ষ পরিবার উপকৃত হবে।
আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক বলেন, সমবায় আন্দোলনের নামে আগের সরকার বড় বড় কথা বলত। কিন্তু, তাদের আমলে সমবায়ের অগ্রগতি হয়নি। আমাদের সময়ে সমবায় ব্যাঙ্ক গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করছে। অন্যদিকে, এই কেন্দ্রীয় সরকারের আমলে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলি থেকে কোটি কোটি টাকা লুট হয়ে গিয়েছে।
সমবায় দপ্তরের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এই দপ্তর থেকে ৫০ লক্ষ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। ২০১৮-২০১৯ আর্থিক বর্ষে আট হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। চলতি আর্থিক বর্ষে দু’হাজারটি সমবায় সমিতিতে কৃষি যন্ত্রপাতি কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে অরূপবাবু বলেন, আগের সরকারের আমলে সমবায় নিয়ে মানুষের ভয় তৈরি হয়েছিল। আমাদের আমলে সেই ভয় কেটে গিয়েছে। এখন সমস্ত এলাকার মানুষ সমবায়ে যান। আগের আমলে আর্থিক অনিয়ম এবং স্বজনপোষণের জন্য বীরভূম সহ কয়েকটি জায়গায় সমবায় ব্যাঙ্ক বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেগুলি আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।
সরকারি দপ্তরগুলিকে সমবায়ে অ্যাকাউন্ট খোলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সমবায় ব্যাঙ্কের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলুন। এই ব্যাঙ্ক স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করে। আসানসোলের মেয়র জিতেন্দ্র তেওয়ারি এদিনের মঞ্চেই আশ্বাস দেন, রানিগঞ্জ বরো থেকে সমবায়ের এই শাখায় এক হাজার অ্যাকউন্ট খোলা হবে।