পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে নিহত সামিম এবং ধৃত গুড্ডু মোল্লা ওরফে ভুটুর কেস হিস্ট্রি জানতে চেয়ে বিভিন্ন থানায় খবর পাঠিয়েছে মেমারি থানার পুলিস। তাদের কোনও ক্রিমিনাল রেকর্ড রয়েছে কিনা তা জানতে চাওয়া হয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হওয়া চারটি বোমা সোমবার নিষ্ক্রিয় করা হয়। সিআইডির গোয়েন্দারা আলাদাভাবে ঘটনার বিষয়ে খোঁজখবর শুরু করেছেন। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদের পরিকল্পনাও রয়েছে সিআইডির। সিআইডির এক অফিসার বলেন, প্রাথমিকভাবে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
পুলিস জানিয়েছে, শনিবার গভীর রাতে মন্তেশ্বর থানার ময়নামপুরের বাসিন্দা আব্দুল আলিম মণ্ডলের গোয়াল থেকে চারটি গোরু চুরি করে একটি গাড়িতে চাপিয়ে নিয়ে পালাচ্ছিল কয়েকজন দুষ্কৃতী। সাতগেছিয়ার কাছ থেকে মেমারি থানার পুলিস গাড়িটির পিছু নেয়। কালসির কাছে দুষ্কৃতীরা পুলিসকে লক্ষ্য করে বোমা ছোঁড়ে। পরে তারা গুলিও চালায়। আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায় পুলিস। ভয় পেয়ে দুষ্কৃতীরা হুগলির পাণ্ডুয়া থানার সিমলাগড় রেলগেটের কাছে গাড়িটি দাঁড় করায়। গাড়ি থেকে ঝাঁপিয়ে দলের তিন জন পালিয়ে যায়। তাদের মধ্যে একজনের কাছে একটি ৯এমএম পিস্তল ছিল বলে ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জেনেছে পুলিস। গুলিতে জখম সামিম ও গুড্ডুকে ধরে পুলিস। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে রবিবার সকাল ৮টা ২০ নাগাদ পুলিস সেলে সে মারা যায়।