বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম জগবন্ধু মালিক(৫২)। মন্তেশ্বরে তাঁর আদিবাড়ি। তিনি মন্তেশ্বরের শুশুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। তিনি দেওয়ানদিঘি থানার মির্জাপুরের মাঠপাড়ায় বাড়িভাড়া নিয়ে থাকতেন। শনিবার সকালে তিনি স্কুটিতে চেপে স্কুলে যাচ্ছিলেন। সোনাপলাশি বাসস্ট্যান্ডের কাছে একটি মাটি বোঝাই ট্রাক্টর তাঁকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মাটি বোঝাই ট্রাক্টরটি আচমকা বাঁক নিলে সেটির ডালার পিছন দিক জগবন্ধুবাবুর মাথায় লাগে। ঘটনার জেরে বর্ধমান-নবদ্বীপ রোডে বেশ কিছুক্ষণ অবরোধ করেন স্থানীয়রা। এর ফলে বেশ কিছুক্ষণ যানজটের সৃষ্টি হয়। মৃতদেহ উদ্ধারের পর এলাকাবাসীকে বুঝিয়ে অবরোধ তোলে পুলিস। ট্রাক্টর সহ চালক পলাতক। ওই এলাকার রাস্তার বেহাল দশা নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
অন্যদিকে, মেমারি থানার পাহাড়হাটিতে অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম স্বপ্না পাল(২৮)। বৃহস্পতিবার তিনি অগ্নিদগ্ধ হন। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। আগুন পোহানোর সময় তিনি পুড়ে যান বলে পরিবারের দাবি। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
অন্য একটি ঘটনায় গলসি থানার খানা জংশন এলাকায় টোটোয় চাপা পড়ে বছর চারেকের একটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শিশুটির নাম প্রকাশ কর্মকার। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বাড়িতে রাখা টোটোর কাছে খেলছিল শিশুটি। হঠাত্ টোটোটি গড়াতে শুরু করে। তাতে চাপা পড়ে যায় প্রকাশ। পরিবারের লোকজন তড়িঘড়ি উদ্ধার করে তাকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। বিকেলে সে মারা যায়।
অপর একটি ঘটনায় আউশগ্রাম থানার ছোড়া কলোনি এলাকায় ঘাস নষ্ট করার ওষুধ খেয়ে এক ব্যক্তি আত্মঘাতী হয়েছেন। মৃতের নাম অশোক গায়েন(৪০)। শুক্রবার সন্ধ্যায় তিনি ঘাস নষ্ট করার ওষুধ খেয়ে নেন। তাঁকে বননবগ্রাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। শনিবার ভোরে তিনি মারা যান। তিনি মানসিক রোগী ছিলেন। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে তিনি ঘাস নষ্ট করার ওষুধ খেয়ে নেন বলে পরিবারের দাবি।