পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) পর্যটন দপ্তরের অধিকর্তা, বিভাগীয় বনাধিকারিক, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক, পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের যুগ্ম সচিব, ডিআরডিসি-র প্রকল্প অধিকর্তা, জেলা পরিষদের সচিব, চেম্বার অব কর্মাসের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর, ডিস্ট্রিক্ট লিগ্যাল সার্ভিস অথরিটির সেক্রেটারি, জেলা খাদ্য নিয়ামক, পূর্ত, জনস্বাস্থ্য এবং এগ্রি-ইরিগেশন বিভাগের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার, আইসিডিএস প্রকল্পের প্রজেক্ট অফিসার, মৎস্য দপ্তরের সহ অধিকর্তা, নির্বাচন দপ্তরের অফিসার ইনচার্জ, ১০০দিনের কাজের প্রকল্পের নোডাল অফিসার, কৃষি দপ্তরের উপ অধিকর্তা (প্রশাসন), উদ্যানপালন দপ্তরের উপ অধিকর্তা, ইউকো ব্যাঙ্কের লিড ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজারকে চিঠি দিয়েছেন। এছাড়াও তথ্য ও সংস্কৃতি, স্বনির্ভর ও স্বনিযুক্তি, জেলা শিল্পকেন্দ্র, কনজিউমার্স অ্যাফেয়ার্স, আঞ্চলিক পরিবহণ দপ্তর, কো-অপারেটিভ সোসাইটি, কৃষি বিপণন দপ্তরের অফিসার সহ ৩৫টি দপ্তরের জেলা অফিসারকে চিঠি দিয়েছেন অতিরিক্ত জেলাশাসক।
শনিবার তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ব্রিগেড সমাবেশ শেষ হয়েছে। এবার যেকোনও দিন নবান্ন থেকে মাটি উৎসবের দিনক্ষণ ঘোষণা হতে পারে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে পূর্ত দপ্তর মাটি উৎসব প্রাঙ্গণে পরিকাঠামোগত কাজের জন্য টেন্ডার ডেকেছে। পূর্ত দপ্তরের মাধ্যমে মাটি উৎসব প্রাঙ্গণে অস্থায়ী স্টল, হেলিপ্যাড, পার্কিং প্লেস, টয়লেট, ব্যারিকেড, মোরাম রাস্তা এবং গেট তৈরি হবে। গত ৮তারিখ দপ্তরের বর্ধমান ডিভিশন-১ অফিস থেকে টেন্ডার ডাকা হয়েছে। এজন্য প্রায় দেড় কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানা গিয়েছে।
পাশাপাশি কৃষি দপ্তর এবং কৃষি বিপণন দপ্তরও মাটি উৎসবের জন্য টেন্ডার ডেকেছে। এবার ৫০জনের বেশি চাষি এবং উদ্যানপালককে কৃষকরত্ন পুরস্কার দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে প্রতিটি জেলা থেকে তালিকা সংশ্লিষ্ট দুই দপ্তরের অধিকর্তার কাছে পৌঁছে গিয়েছে। ২১কিংবা ২২জানুয়ারি নাগাদ মাটি উৎসবের দিনক্ষণ ঘোষণা হতে পারে বলে অনুমান করছেন জেলা প্রশাসনের অফিসাররা। আপাতত যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে ফেলতে চাইছেন তাঁরা। মাটি উৎসব প্রাঙ্গণ থেকে সরকারি পরিষেবা প্রদানের পাশাপাশি একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস হয়। এবারও সেরকম প্রস্তুতি নিয়ে এগচ্ছেন অফিসাররা।