কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের জেসি বোস, চণ্ডীদাস, রাজেন্দ্র প্রসাদ রোড, নেতাজি সুভাষ রোড সহ বিভিন্ন জায়গায় ডিএসপির বহু জমি বহিরাগতরা দখল করে রয়েছে। এমনকী একশ্রেণীর জমি মাফিয়ারা ওই সংস্থার জমি প্লট করে বাইরের লোকজনদের বিক্রি করে দিয়েছে। ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা কাঠা দরে তারা জমি বিক্রি করেছে। তার ফলে বহু জায়গায় কংক্রিটের নির্মাণও হয়ে গিয়েছে। অনেকে আবার সংস্থার জমিতে দুই থেকে তিন তলা ঝাঁ চকচকে পাকা বাড়ি তৈরি করেছে। বেশ কিছু প্রভাবশালী আবার বেড়া দিয়ে ডিএসপির জমি ঘিরে রেখেছে বলে অভিযোগ। এছাড়া প্রায় ২৫০টি আবাসন বাইরের লোকজন দখল করে রয়েছে বলে টাউনশিপের বাসিন্দারা জানিয়েছেন। অনেক পুলিস আধিকারিক দুর্গাপুর ছেড়ে চলে গেলেও ডিএসপির আবাসন ছাড়েননি। পাশাপাশি শাসক দলের নেতারাও আবাসন দখল করে ভাড়া দিচ্ছেন বলে অভিযোগ। এক কাউন্সিলারের বিরুদ্ধেও এমন অভিযোগ রয়েছে। যদিও তৃণমূলের জেলা সভাপতি ভি শিবদাসন দাসু বলেন, যারা এসব করছে, তাদেরকে দল সমর্থন করে না। তাদের পাশে কখনও দাঁড়ানো হবে না।
ডিএসপির এক আধিকারিক বলেন, দুর্গাপুরে সবচেয়ে বেশি এই সংস্থারই জমি পড়ে রয়েছে। সংস্থা সম্প্রসারণ করা হলে জমির দরকার হবে। তাই কর্তৃপক্ষকে এখন থেকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। কিছু কিছু জায়গায় ডিএসপির জমি দখল করে কলোনি গড়ে উঠেছে। সেখানে বিদ্যুৎ, পানীয় জল সমস্ত সুবিধাই রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আগেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল। এখন সরাতে গেলেই নানা ঝক্কি আসবে। তাদের না সরানো ছাড়া উপায়ও নেই। সিইও বলেন, সরকারি জমি দখল করে থাকা ঠিক নয়। ডিএসপি সম্প্রসারণ করা হবে। তখনও জমি দরকার হবে। জবরদখলকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য রাজ্য সরকার আমাদের নিশ্চয়ই সহযোগিতা করবে।