কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: শ্মশানের মরা পোড়ানোর কাঠ দিয়ে কিছুদিন ধরেই শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের (এসএসকে) পড়ুয়াদের খাওয়ার রান্না করার অভিযোগ উঠছিল। বৃহস্পতিবার ময়নাগুড়ি ব্লকের খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের নীরেন্দ্রপুরের পাদুরিপাড়া এসএসকে’তে গিয়ে এনিয়ে অভিভাবকরা বিক্ষোভ দেখান। একসময়ে এলাকার লোকজন এসএসকে’র সহায়িকা স্বপ্না মোদককে ঘেরাও করেন। দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও থাকার পর সহায়িকা সংশ্লিষ্ট স্বনির্ভর গোষ্ঠীর রান্নার দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে গ্রামবাসীরা শান্ত হন।
স্থানীয় বাসিন্দা সুখবালা রায় বলেন, এসএসকে’র রান্নার দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলারা প্রায় দিনই সামনেই থাকা শ্মশানে পড়ে থাকা আধপোড়া কাঠ নিয়ে এসে রান্না করেন। বুধবারও এমনভাবেই রান্না করা হয়। আমি ওদের সামনে এনিয়ে প্রতিবাদ জানালে রাঁধুনিরা কাঠ রেখে চলে যান। যদিও পরে আবার ওই কাঠ নিয়ে এসে ওরা রান্না করে। এদিনও একইভাবে কাঠ নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা ধরে ফেলি। এমন ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ জানাই।
গ্রামের আরও এক বাসিন্দা খগেশ্বর রায় বলেন, রান্নার জন্য বরাদ্দ কাঠ বিক্রি করে শ্মশানের আধপোড়া কাঠ দিয়ে রান্না করা হচ্ছে। এটা আমরা মেনে নেব না। এটা অত্যন্ত নিম্নরুচির পরিচয়। আমরা তাই এর প্রতিবাদ করেছি।
অন্যদিকে এদিনই গ্রামবাসীরা এসএসকে’টির খাবারের মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তাঁদের অভিযোগ, প্রতিদিন পড়ুয়াদের ডাল, ভাত খাওয়ানো হয়। কোনও দিনই ডিম, সোয়াবিন কিংবা অন্য কোনও সব্জি খাওয়ানো হয় না।
ওই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সহায়িকা স্বপ্না মোদক বলেন, যাঁরা রান্না করেন তাঁরাই নিজেরাই কাঠ নিয়ে আসেন। আমরা চাল, ডাল দিলেও কাঠ ওনাদেরই আনার কথা। তাই আমরা এনিয়ে মাথা ঘামাই না। তবে শ্মশানের কাঠ আনা হলে সেটা খুবই অন্যায় হয়েছে। আমি আগে এমনটা হয়েছে শুনিনি। যেহেতু অভিযোগ উঠেছে আমি সংশ্লিষ্ট স্বনির্ভর গোষ্ঠীর দলনেত্রীর সঙ্গে কথা বলব। খাবার নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে তা ঠিক নয়। আমরা প্রতি সপ্তাহেই পড়ুয়াদের ডিম খাওয়াই। এদিকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর দলনেত্রী শিপ্রা সরকার বলেন, রাস্তার পাশে কাঠগুলি পড়েছিল। আমি সেখান থেকেই এনে রান্না করেছি। ওইগুলি শ্মশানের কাঠ কিনা জানতাম না।
ময়নাগুড়ির বিডিও ফিন্টোশ শেরপা বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি। এনিয়ে তদন্ত করা হবে। দোষ প্রমাণিত হলে ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীর বরাত বাতিল হতে পারে। খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের বাবলু রায় বলেন, ওই মহিলারা নিম্ন মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। আমি প্রশাসনকে গোটা বিষয়টি লিখিতভাবে জানাব।
ওই এসএসকে’র কাছেই রয়েছে শ্মশান। সেখানে কাঠ দিয়ে মরা পোড়ানো হয়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, মরা পোড়ানোর পর যে আধপোড়া কাঠ সেখানে পড়ে থাকে তা এনেই রাঁধুনিরা রান্না করে পড়ুয়াদের খাওয়ায়। বিষয়টি বুধবারই হাতেনাতে ধরা পড়ে যায়। এদিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতেই গ্রামবাসীরা সরব হন এবং এসএসকে’তে গিয়ে তুমুল বিক্ষোভ দেখান।
স্থানীয় বাসিন্দা সুখবালা রায় বলেন, এসএসকে’র রান্নার দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলারা প্রায় দিনই সামনেই থাকা শ্মশানে পড়ে থাকা আধপোড়া কাঠ নিয়ে এসে রান্না করেন। বুধবারও এমনভাবেই রান্না করা হয়। আমি ওদের সামনে এনিয়ে প্রতিবাদ জানালে রাঁধুনিরা কাঠ রেখে চলে যান। যদিও পরে আবার ওই কাঠ নিয়ে এসে ওরা রান্না করে। এদিনও একইভাবে কাঠ নিয়ে আসে। কিন্তু আমরা ধরে ফেলি। এমন ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ জানাই।
গ্রামের আরও এক বাসিন্দা খগেশ্বর রায় বলেন, রান্নার জন্য বরাদ্দ কাঠ বিক্রি করে শ্মশানের আধপোড়া কাঠ দিয়ে রান্না করা হচ্ছে। এটা আমরা মেনে নেব না। এটা অত্যন্ত নিম্নরুচির পরিচয়। আমরা তাই এর প্রতিবাদ করেছি।
অন্যদিকে এদিনই গ্রামবাসীরা এসএসকে’টির খাবারের মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তাঁদের অভিযোগ, প্রতিদিন পড়ুয়াদের ডাল, ভাত খাওয়ানো হয়। কোনও দিনই ডিম, সোয়াবিন কিংবা অন্য কোনও সব্জি খাওয়ানো হয় না।
ওই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সহায়িকা স্বপ্না মোদক বলেন, যাঁরা রান্না করেন তাঁরাই নিজেরাই কাঠ নিয়ে আসেন। আমরা চাল, ডাল দিলেও কাঠ ওনাদেরই আনার কথা। তাই আমরা এনিয়ে মাথা ঘামাই না। তবে শ্মশানের কাঠ আনা হলে সেটা খুবই অন্যায় হয়েছে। আমি আগে এমনটা হয়েছে শুনিনি। যেহেতু অভিযোগ উঠেছে আমি সংশ্লিষ্ট স্বনির্ভর গোষ্ঠীর দলনেত্রীর সঙ্গে কথা বলব। খাবার নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে তা ঠিক নয়। আমরা প্রতি সপ্তাহেই পড়ুয়াদের ডিম খাওয়াই। এদিকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর দলনেত্রী শিপ্রা সরকার বলেন, রাস্তার পাশে কাঠগুলি পড়েছিল। আমি সেখান থেকেই এনে রান্না করেছি। ওইগুলি শ্মশানের কাঠ কিনা জানতাম না।
ময়নাগুড়ির বিডিও ফিন্টোশ শেরপা বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি। এনিয়ে তদন্ত করা হবে। দোষ প্রমাণিত হলে ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীর বরাত বাতিল হতে পারে। খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের বাবলু রায় বলেন, ওই মহিলারা নিম্ন মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন। আমি প্রশাসনকে গোটা বিষয়টি লিখিতভাবে জানাব।
ওই এসএসকে’র কাছেই রয়েছে শ্মশান। সেখানে কাঠ দিয়ে মরা পোড়ানো হয়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, মরা পোড়ানোর পর যে আধপোড়া কাঠ সেখানে পড়ে থাকে তা এনেই রাঁধুনিরা রান্না করে পড়ুয়াদের খাওয়ায়। বিষয়টি বুধবারই হাতেনাতে ধরা পড়ে যায়। এদিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতেই গ্রামবাসীরা সরব হন এবং এসএসকে’তে গিয়ে তুমুল বিক্ষোভ দেখান।
