উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
এদিন সকাল থেকে হাতির পালটিকে দেখতে কাতারে কাতার মানুষের জমায়েত হয়। এমনকি হাতি দেখতে গিয়ে এদিন বাগানের শ্রমিকেরা চা পাতা তোলা বন্ধ রাখেন। অনেক চা শ্রমিক হাতির ভয়েও পাতা তুলতে পারেননি। বনবিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে ওই হাতির পালটি টুকরিয়াঝার রেঞ্জের ইউসিসি বনাঞ্চল থেকে বেরিয়ে আসে। ফাঁসিদেওয়ার মধুয়াবাড়ি এলাকায় খাবারের সন্ধানে আসে তারা। এদিন সকালে ঘন কুয়াশার জন্য হাতির পালটি আর জঙ্গলে ফিরতে পারেনি বলে দাবি বনবিভাগের। এদিন গঙ্গারাম চা বাগানের ৩৭ নম্বর সেকশনে হাতির পালটি আটকে যায়।
বাগডোগরার রেঞ্জার সমীরণ রাজ বলেন, এদিন বাগডোগরা এলিফ্যান্ট স্কোয়াড ও সুকনা ওয়াইল্ডলাইফ স্কোয়াডকে সঙ্গে নিয়ে হাতির পালটিকে গঙ্গারাম চা বাগান থেকে জঙ্গলের দিকে ফেরানোর চেষ্টা চলছে। সেটি ইউসিসি নাকি দলকা বনাঞ্চলের দিকে যাবে, তা হাতির গতিবিধির উপর নির্ভর করছে।