পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বালুরঘাট সদর হাসপাতালের সুপার তপন বিশ্বাস বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে যারা ভর্তি আছেন তাঁদের চিকিৎসা চলছে। আতঙ্কের কিছু নেই। চিঙ্গিসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কংগ্রেসের মধুপা পাহান বলেন, এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্য কর্মীরাও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। বিষয়টি স্বাস্থ্যদপ্তরে জানিয়েছি।
ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেওয়ায় বালুরঘাট ব্লকের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। শহরের চেয়ে গ্রামেগঞ্জে ডেঙ্গুর প্রকোপ এবার বেশি দেখা দিয়েছে। বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ডেঙ্গুর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। গ্রাম পঞ্চায়েতের একাধিক সংসদে প্রচুর মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এলাকার বাসিন্দারা জ্বর নিয়ে প্রতিদিন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এর জেরে হাসপাতালে ভয়ানক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এক বেডে দু’জন করে থাকতে হচ্ছে। হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের সঙ্গে জ্বরের রোগীদের রাখা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ রোগীদের জায়গা দিতে পারছে না। ফিমেল মেডিক্যালে কিছু রোগী বেডে জায়গা না পেয়ে মেঝেতে থাকছেন। অন্যদিকে, বহিবির্ভাগেও জ্বরের রোগীদের লম্বা লাইন পড়ছে।
এদিকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে একগুচ্ছ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ডেঙ্গু মশার হাত থেকে বাঁচতে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে তা বোঝানো হচ্ছে। আশা কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে যাতে এলাকা পরিষ্কার পরিছন্ন রাখা হয় তা নিয়ে প্রচার করছেন। স্বাস্থ্যদপ্তরের কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে জমা জল ফেলে দেওয়া, কোথাও যাতে জল জমে না থাকে সেসব পরামর্শ দিচ্ছেন।