কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
বিএনএ, রায়গঞ্জ: ইসলামপুর শহরের একটি বেসরকারি প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি রক্ত পরীক্ষার ভুল রিপোর্ট দেওয়ায় সেটি বন্ধ করার নির্দেশ দিল উত্তর দিনাজপুর জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। ওই ধরনের ভুল রিপোর্ট দেওয়ায় রোগীর অনেক বড় ক্ষতির আশঙ্কা ছিল বলে স্বাস্থ্যদপ্তরের কর্তারা জানিয়েছেন। প্রায় মাস খানেক আগে এক রোগীকে রক্ত পরীক্ষার ভুল রিপোর্ট দেওয়ায় ল্যাবরেটরি কর্তৃপক্ষের কাছে কৈফিয়ৎ তলব করা হয়েছিল। কিন্তু সদুত্তর দিতে না পারায় গত শুক্রবার বিকালে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর ইসলামপুর হাসপাতাল সংলগ্ন স্থানের ল্যাবরেটরিটি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা বলেন, সরকারি অনুমতি নিয়ে চলা ইসলামপুরের একটি প্যাথলজিক্যাল ল্যাব বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ল্যাবটি এক রোগীর রক্ত পরীক্ষায় পুরোপুরি ভুল রিপোর্ট দিয়েছিল। তদন্তে ভুল রিপোর্ট দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ার ল্যাবটি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উত্তর দিনাজপুর জেলার গ্রামীণ এলাকায় অনুমতিবিহীন কয়েকটি প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। কদিন আগেই লোধন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কাছে বেআইনি ল্যাব সিল করে দিয়েছেন স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। মাসখানেক আগে চাকুলিয়া এলাকায় পাঁচটি বেআইনি ল্যাব চিহ্নিত করে সেগুলি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিল স্বাস্থ্য দপ্তর। সম্প্রতি ইটাহারের মারনাইয়ে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনের উত্তর দিনাজপুরের মাথা আব্দুল বারি একটি বেআইনি ল্যাব সেখানকার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশে চালিয়ে যাচ্ছিল বলে দপ্তরের তদন্তে উঠে আসে। বেআইনি ল্যারের ওই কারবারের পাশাপাশি সরকারি অনুমতি নিয়ে চলা ল্যাবগুলির রিপোর্ট কতটা নির্ভরযোগ্য সেনিয়ে এবারে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইসলামপুরে একজন রোগীর ক্ষেত্রে যে ধরনের রিপোর্ট ওই ল্যাব দিয়েছিল, তাতে সেই রোগী দিশেহারা অবস্থায় পড়ে গিয়েছিলেন। তিনি বিষয়টি স্বাস্থ্যদপ্তরের নজরে আনায় সরকারি একাধিক হাসপাতালের ল্যাবে একই রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টে বেসরকারি ওই ল্যাবের উল্টো রিপোর্ট পাওয়া যায়। বেসরকারি ল্যাব কর্তৃপক্ষের এহেন খামখেয়ালিপনার ফলে রোগীর অনেক বড় ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। তাই স্বাস্থ্যদপ্তর ওই ল্যাবটি বন্ধ করার নির্দেশ জারি করেছে।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সরকারি অনুমতি নিয়ে উত্তর দিনাজপুর জেলায় ৭২টি বেসরকারি প্যাথলজিক্যাল ল্যাব রয়েছে। তারমধ্যে অধিকাংশই রায়গঞ্জ শহরে রয়েছে। ইসলামপুর শহরে ১৫টি ল্যাব রয়েছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা বলেন, অনুমতি বিহীন ল্যাব কোথাও চলছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সঙ্গে সরকারি অনুমতি সহ যে ল্যাবগুলি চলছে, সেগুলির ক্ষেত্রে এধরনের ভুল রিপোর্ট কেউ দিলে সেই ল্যাবও বন্ধ করে দেওয়া হবে। এধরনের অভিযোগ এলে তা দ্রুত খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা বলেন, সরকারি অনুমতি নিয়ে চলা ইসলামপুরের একটি প্যাথলজিক্যাল ল্যাব বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ল্যাবটি এক রোগীর রক্ত পরীক্ষায় পুরোপুরি ভুল রিপোর্ট দিয়েছিল। তদন্তে ভুল রিপোর্ট দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ার ল্যাবটি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উত্তর দিনাজপুর জেলার গ্রামীণ এলাকায় অনুমতিবিহীন কয়েকটি প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। কদিন আগেই লোধন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কাছে বেআইনি ল্যাব সিল করে দিয়েছেন স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। মাসখানেক আগে চাকুলিয়া এলাকায় পাঁচটি বেআইনি ল্যাব চিহ্নিত করে সেগুলি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিল স্বাস্থ্য দপ্তর। সম্প্রতি ইটাহারের মারনাইয়ে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনের উত্তর দিনাজপুরের মাথা আব্দুল বারি একটি বেআইনি ল্যাব সেখানকার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশে চালিয়ে যাচ্ছিল বলে দপ্তরের তদন্তে উঠে আসে। বেআইনি ল্যারের ওই কারবারের পাশাপাশি সরকারি অনুমতি নিয়ে চলা ল্যাবগুলির রিপোর্ট কতটা নির্ভরযোগ্য সেনিয়ে এবারে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইসলামপুরে একজন রোগীর ক্ষেত্রে যে ধরনের রিপোর্ট ওই ল্যাব দিয়েছিল, তাতে সেই রোগী দিশেহারা অবস্থায় পড়ে গিয়েছিলেন। তিনি বিষয়টি স্বাস্থ্যদপ্তরের নজরে আনায় সরকারি একাধিক হাসপাতালের ল্যাবে একই রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টে বেসরকারি ওই ল্যাবের উল্টো রিপোর্ট পাওয়া যায়। বেসরকারি ল্যাব কর্তৃপক্ষের এহেন খামখেয়ালিপনার ফলে রোগীর অনেক বড় ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। তাই স্বাস্থ্যদপ্তর ওই ল্যাবটি বন্ধ করার নির্দেশ জারি করেছে।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সরকারি অনুমতি নিয়ে উত্তর দিনাজপুর জেলায় ৭২টি বেসরকারি প্যাথলজিক্যাল ল্যাব রয়েছে। তারমধ্যে অধিকাংশই রায়গঞ্জ শহরে রয়েছে। ইসলামপুর শহরে ১৫টি ল্যাব রয়েছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা বলেন, অনুমতি বিহীন ল্যাব কোথাও চলছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সঙ্গে সরকারি অনুমতি সহ যে ল্যাবগুলি চলছে, সেগুলির ক্ষেত্রে এধরনের ভুল রিপোর্ট কেউ দিলে সেই ল্যাবও বন্ধ করে দেওয়া হবে। এধরনের অভিযোগ এলে তা দ্রুত খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
