কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
বিএনএ, শিলিগুড়ি: স্থানীয় কাউন্সিলার থেকে শুরু করে প্রশাসন সকলকে জানিয়েও রাস্তা মেরামত না হওয়ায় শনিবার শিলিগুড়ির চম্পাসারির বাসিন্দারা মিলনমোড়গামী মূল রাস্তা অবরোধ করেন। সকাল ১১টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত টানা অবরোধে পাশেই ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক পর্যন্ত যানজট পৌঁছে যায়। অবশেষে প্রধাননগর থানার পুলিস এসে বাসিন্দাদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলে দেয়। এদিন বাসিন্দারা রাস্তার গর্তে ধানের চারা, কচুগাছ পুঁতে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের আন্দোলনে ওই রুটে চলাচলকারী একাংশ সিটি অটো ও টোটোচালকও শামিল হন। পুরসভা জানিয়েছে, রাস্তাটি পূর্তদপ্তরের অধীনে রয়েছে। এই ব্যাপারে ইতিমধ্যেই তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।
গুরুংবস্তি দিয়ে নিবেদিতা রোড হয়ে জাতীয় সড়ক অতিক্রম করে রাস্তাটি চম্পাসারির উপর দিয়ে মিলনমোড়ে যায়। রাস্তাটি একসময় এসজেডিএ’র অধীনে ছিল। পরে পূর্ত দপ্তর নিয়েছে। ১০ কিমি ওই রাস্তার কিছু অংশ সম্প্রতি ম্যাস্টিক করা হয়েছে। কিন্তু মহানন্দা নদী থেকে বালি তুলে ভারী ডাম্পার সহ ১০-১৪ চাকার লরি ওই রাস্তায় প্রতিদিন চলাচল করায় রাস্তাটির বিভিন্ন অংশে বিশাল বিশাল গর্ত হয়ে গিয়েছে। প্রতিটি গর্তই বিপজ্জনক। রাতে পর্যাপ্ত পথবাতির অভাবে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, অনেক দিন ধরে মিলনমোড়গামী রাস্তাটি বেহাল হয়ে আছে। প্রায়ই দুর্ঘটনা হচ্ছে। ক’দিন আগেই রাস্তার গর্তে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ডাম্পার এক মোটর বাইক আরোহীকে পিষে দিয়েছিল। তারও কিছু দিন আগে এক বাইক আরোহী মহিলা পড়ে যান। তাঁর হাত ভেঙে যায়। রাস্তা মেরামত করার দাবি স্থানীয় কাউন্সিলার, প্রশাসনের কাছে জানিয়েও লাভ হয়নি। গত ২৩ আগস্ট বাসিন্দারা কোদাল, বেলচা, ঝুড়ি, ঝাঁটা নিয়ে মাটি দিয়ে গর্তগুলি ভরাট করে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। তাতেও প্রশাসনের ঘুম ভাঙেনি। বাধ্য হয়ে এদিন অবরোধে নামা হয়। প্রতিবাদস্বরূপ রাস্তায় কুচগাছ পুঁতে, ধানের রোয়া রোপণও করা হয়।
গুরুংবস্তি দিয়ে নিবেদিতা রোড হয়ে জাতীয় সড়ক অতিক্রম করে রাস্তাটি চম্পাসারির উপর দিয়ে মিলনমোড়ে যায়। রাস্তাটি একসময় এসজেডিএ’র অধীনে ছিল। পরে পূর্ত দপ্তর নিয়েছে। ১০ কিমি ওই রাস্তার কিছু অংশ সম্প্রতি ম্যাস্টিক করা হয়েছে। কিন্তু মহানন্দা নদী থেকে বালি তুলে ভারী ডাম্পার সহ ১০-১৪ চাকার লরি ওই রাস্তায় প্রতিদিন চলাচল করায় রাস্তাটির বিভিন্ন অংশে বিশাল বিশাল গর্ত হয়ে গিয়েছে। প্রতিটি গর্তই বিপজ্জনক। রাতে পর্যাপ্ত পথবাতির অভাবে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, অনেক দিন ধরে মিলনমোড়গামী রাস্তাটি বেহাল হয়ে আছে। প্রায়ই দুর্ঘটনা হচ্ছে। ক’দিন আগেই রাস্তার গর্তে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ডাম্পার এক মোটর বাইক আরোহীকে পিষে দিয়েছিল। তারও কিছু দিন আগে এক বাইক আরোহী মহিলা পড়ে যান। তাঁর হাত ভেঙে যায়। রাস্তা মেরামত করার দাবি স্থানীয় কাউন্সিলার, প্রশাসনের কাছে জানিয়েও লাভ হয়নি। গত ২৩ আগস্ট বাসিন্দারা কোদাল, বেলচা, ঝুড়ি, ঝাঁটা নিয়ে মাটি দিয়ে গর্তগুলি ভরাট করে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। তাতেও প্রশাসনের ঘুম ভাঙেনি। বাধ্য হয়ে এদিন অবরোধে নামা হয়। প্রতিবাদস্বরূপ রাস্তায় কুচগাছ পুঁতে, ধানের রোয়া রোপণও করা হয়।
স্থানীয় কাউন্সিলার সিপিএমের মুকুল সেনগুপ্ত বলেন, মাস পাঁচেক আগে সংশ্লিষ্ট রাস্তাটি মেরামত করার জন্য এসজেডিএ’কে দু’বার চিঠি দিয়েছি। পূর্তদপ্তর রাস্তাটি সংস্কার করবে বলে জানালেও তা করেনি। আবার পূীর্ত দপ্তরের সঙ্গে কথা বলব। এসজেডিএ’র এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গত বছরের নভেম্বর মাসে ওই রাস্তা পূর্তদপ্তরের উত্তরবঙ্গ কনস্ট্রাকশন ডিভিশনকে হস্তান্তর করা হয়। পূর্তদপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা জানিয়েছেন, রাস্তাটি মেরামত করার জন্য প্রায় চার কোটি টাকার একটি প্রকল্প গৃহীত হয়েছে। পুজোর পর কাজ শুরু হবে। তবে পুজোর আগে সাত লক্ষ টাকা খরচ করে গর্তগুলি বোজানো হবে।
