ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
ইসলামপুর পুলিস জেলার এসপি সচিন মক্কর বলেন, মৃতের কাকিমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সমস্ত ঘটনাই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। তবে এখনই সংবাদ মাধ্যমে সমস্তটা জানানো সম্ভব না। তদন্ত এগচ্ছে জোরকদমে।
প্রসঙ্গত, ৫ সেপ্টেম্বর হাটবাড়ি এলাকার বাসিন্দা গীতানন্দ মণ্ডলের মেয়ে সোনালি মণ্ডল বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়। সে স্থানীয় বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ত। পরিবারের পক্ষ থেকে বহু খোঁজাখুঁজি করার পরেও সোনালির সন্ধান মেলেনি। পরে ডালখোলা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। পুলিসও বহু খোঁজ করে সোনালির হদিশ পায়নি। শনিবার সকালে বাড়ির পাশের ঝোপঝাড় থেকে পচা দুর্গন্ধ বের হতে শুরু করলে গ্রামবাসীরা সেখানে গিয়ে সোনালির মৃতদেহ দেখতে পায়। পুলিস এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। রায়গঞ্জ থেকে আনা হয় স্নিফার ডগ। ঘটনার পরে পুলিস মৃতার এক অবিবাহিত কাকা ও আরেক কাকিমাকে আটক করে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের পর রবিবার কাকিমাকে পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে এই ঘটনায় জড়িত আরও একজন রয়েছে। তার খোঁজ চলছে। কিভাবে খুন হয়েছে, কেন খুন করা হয়েছে সে বিষয়ে পুলিস নিশ্চিত হয়েছে। কিন্তু এখনই গোটা বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমের সামনে আনতে তারা চাইছে না। পুলিস জানিয়েছে, তদন্তে ব্যাঘাত ঘটতে পারে বলেই তারা এই সতর্কতা নিয়েছে।