গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কোচবিহারের ডিএসপি ট্রাফিক চন্দন দাস বলেন, আমরা শহরে কিছু জায়গায় অটোমেটিক ও ম্যানুয়াল সিগনালিং ব্যবস্থা চালুর কাজ পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করেছি। এটি সফল হলে আগামী দিনে অন্যান্য রাস্তাতেও এটা করা যেতে পারে। রাজ্য পুলিসের পক্ষ থেকে শহরে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরজন্য জায়গা পরির্দশন হয়েছে। এছাড়াও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের কাছে শহরে ৩০০টি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর প্রস্তাব পাঠানো আছে। আশা করছি সেটিরও অনুমোদন মিলবে। এই কাজগুলি হয়ে গেলে আগামী দিনে শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নতি হবে। সিসি ক্যামেরাগুলি অপরাধ দমনে কার্যকরী হবে।
কোচবিহার শহরের বিভিন্ন রাস্তায় নিত্যদিনই যানজট লাগে। যানজট সামাল দিতে পুলিসকে হিমশিম খেতে হয়। বাসিন্দারাও সমস্যায় পড়েন। যানজট সমস্যা এড়াতেই পুলিসের পক্ষ থেকে অটোমেটিক ও ম্যানুয়াল সিগনালিং ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ শুরু হয়েছে। পুলিসের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, খাগড়াবাড়ি মোড়ে এই কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। এরপর স্টেশন চৌপথি থেকে সুনীতি রোড ধরে বিভিন্ন মোড় হয়ে কাছারি রোড পর্যন্ত এই ধরনের সিগন্যালিং ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। এগুলি সঠিক ভাবে কাজ করলে আগামী দিনে শহরের অন্যান্য রাস্তায় এই ব্যবস্থা চালু হবে।
এদিকে, রাজ্য পুলিসের উদ্যোগে শহরের ১৬টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পয়েন্টগুলিতে দু’টি করে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো থাকবে। ক্যামোরাগুলি ২৪ ঘণ্টাই মনিটরিং করা হবে কোতোয়ালি থানায় বসে। পরবর্তীকালে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর থেকে চাহিদামতো আরও সিসি ক্যামেরা মিললে শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আঁটোসাঁটো হবে বলেই মনে করছে পুলিস।