কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিএনএ, শিলিগুড়ি: শিলিগুড়ি চলচ্চিত্র উৎসবের প্রথম সিনেমা প্রদর্শীত হওয়ার সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হল শক্তিগড়ের রবীন্দ্র মঞ্চে। বৃহস্পতিবার ওই মঞ্চে চলচ্চিত্র উৎসবের প্রথম সিনেমা ‘আহারে’ প্রদর্শীত হয়। সদ্য সংস্কার হওয়া ওই মঞ্চে সিনেমা চলাকালীন দু’বার বিদ্যুৎ বিভ্রাটে শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠেছে। অনেকেই বলেন, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ঘটনায় অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ বিশিষ্টজনদের সামনে এসজেডিএ’র মুখ পুড়ল।
পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব অবশ্য বলেন, এখানকার বিদ্যুতের সমস্যার কথা শুনেছি। শীঘ্রই তা মেটানার চেষ্টা করব। এসজেডিএ’র চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়চন্দ্র বর্মন বলেন, হয়তো যান্ত্রিক কোনও ত্রুটির জেরে সিনেমা চালার সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়েছে। এটা তেমন কোনও মারাত্মক বিষয় নয়। তাছাড়া ওই হল একটি বেসরকারি সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। এখন সেখানকার রক্ষণাবেক্ষণ ওই সংস্থাই করবে।
বুধবার শিলিগুড়িতে নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গ্লোবাল সিনেমা ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধন হয়। এদিন শক্তিগড় রবীন্দ্র মঞ্চে প্রদর্শীত হয় উৎসবের প্রথম সিনেমা ‘আহারে’। রঞ্জন ঘোষ নির্দেশিত ওই সিনেমা বেলা ১টা নাগাদ দেখানো শুরু হয়। তখন হলে সিনেমার নির্দেশক রঞ্জনবাবু, অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ও পর্যটনমন্ত্রী সহ বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিনেমা শুরু হতেই কয়েক সেকেন্ডের জন্য হলের বিদ্যুৎ উধাও হয়ে যায়। তখন উদ্যোক্তা ও হল কর্তৃপক্ষের মধ্যে হুলস্থূল শুরু হয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে বিদ্যুৎ চলেও আসে। ফের সিনেমা চলাকালীন আরও একবার বিদ্যুৎ চলে যায় বলে অভিযোগ।
হলে উপস্থিত দর্শকদের একাংশ এনিয়ে এসজেডিএ’র সমালোচনা করেন। তাঁরা বলেন, সদ্য উদ্বোধন হওয়া এই হলে সিনেমা শুরুর সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ঘটনা মানা যায় না। শুধু তাই নয় এদিন হলে সমস্ত এসিও চলছিল না। তাঁদের অভিযোগ, পুরসভার কাছ থেকে এই হল নিজেদের হাতে নিয়ে এসজেডিএ নামকেওয়াস্তে কিছু কাজ করেছে।
প্রসঙ্গত, মঞ্চটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অস্থায় পড়েছিল। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভার হাত থেকে ওই হলটি নিয়ে সংস্কার করে এসজেডিএ। পর্যটনমন্ত্রী বলেন, যখন এসজেডিএ হলটির সংস্কারের দায়িত্ব নেয়, তখন সেটির অবস্থা ছিল বেহাল। গ্রিন রুম ছিল না। ইতিমধ্যে পাশের ক্লাবের কাছ থেকে জায়গা নিয়ে গ্রিন রুম করা হয়েছে। প্রজেক্টার রুম বানানো হয়েছে। পুরসভা এই হলের ডিজাইন দিতে না পারায় এখানকার ব্যালকনিতে খুব বেশি সিট বসানো সম্ভব হয়নি। বর্তমানে এখানে ৩০০’র কিছু বেশি আসন আছে। একটি সংস্থাকে হলটি দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৬ আগস্ট থেকে এই হলে তারা সিনেমা দেখাবে। ওই সংস্থার সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। বছরে তারা এসজেডিএ’কে একলক্ষ টাকা করে দেবে। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার জন্য এই এলাকার ক্লাব সহ বিভিন্ন সংস্থা এই হল ভাড়া নিতে পারবে।
পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব অবশ্য বলেন, এখানকার বিদ্যুতের সমস্যার কথা শুনেছি। শীঘ্রই তা মেটানার চেষ্টা করব। এসজেডিএ’র চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়চন্দ্র বর্মন বলেন, হয়তো যান্ত্রিক কোনও ত্রুটির জেরে সিনেমা চালার সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়েছে। এটা তেমন কোনও মারাত্মক বিষয় নয়। তাছাড়া ওই হল একটি বেসরকারি সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। এখন সেখানকার রক্ষণাবেক্ষণ ওই সংস্থাই করবে।
বুধবার শিলিগুড়িতে নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গ্লোবাল সিনেমা ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধন হয়। এদিন শক্তিগড় রবীন্দ্র মঞ্চে প্রদর্শীত হয় উৎসবের প্রথম সিনেমা ‘আহারে’। রঞ্জন ঘোষ নির্দেশিত ওই সিনেমা বেলা ১টা নাগাদ দেখানো শুরু হয়। তখন হলে সিনেমার নির্দেশক রঞ্জনবাবু, অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ও পর্যটনমন্ত্রী সহ বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিনেমা শুরু হতেই কয়েক সেকেন্ডের জন্য হলের বিদ্যুৎ উধাও হয়ে যায়। তখন উদ্যোক্তা ও হল কর্তৃপক্ষের মধ্যে হুলস্থূল শুরু হয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে বিদ্যুৎ চলেও আসে। ফের সিনেমা চলাকালীন আরও একবার বিদ্যুৎ চলে যায় বলে অভিযোগ।
হলে উপস্থিত দর্শকদের একাংশ এনিয়ে এসজেডিএ’র সমালোচনা করেন। তাঁরা বলেন, সদ্য উদ্বোধন হওয়া এই হলে সিনেমা শুরুর সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ঘটনা মানা যায় না। শুধু তাই নয় এদিন হলে সমস্ত এসিও চলছিল না। তাঁদের অভিযোগ, পুরসভার কাছ থেকে এই হল নিজেদের হাতে নিয়ে এসজেডিএ নামকেওয়াস্তে কিছু কাজ করেছে।
প্রসঙ্গত, মঞ্চটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অস্থায় পড়েছিল। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভার হাত থেকে ওই হলটি নিয়ে সংস্কার করে এসজেডিএ। পর্যটনমন্ত্রী বলেন, যখন এসজেডিএ হলটির সংস্কারের দায়িত্ব নেয়, তখন সেটির অবস্থা ছিল বেহাল। গ্রিন রুম ছিল না। ইতিমধ্যে পাশের ক্লাবের কাছ থেকে জায়গা নিয়ে গ্রিন রুম করা হয়েছে। প্রজেক্টার রুম বানানো হয়েছে। পুরসভা এই হলের ডিজাইন দিতে না পারায় এখানকার ব্যালকনিতে খুব বেশি সিট বসানো সম্ভব হয়নি। বর্তমানে এখানে ৩০০’র কিছু বেশি আসন আছে। একটি সংস্থাকে হলটি দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৬ আগস্ট থেকে এই হলে তারা সিনেমা দেখাবে। ওই সংস্থার সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। বছরে তারা এসজেডিএ’কে একলক্ষ টাকা করে দেবে। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার জন্য এই এলাকার ক্লাব সহ বিভিন্ন সংস্থা এই হল ভাড়া নিতে পারবে।
