পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রায়গঞ্জ শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এক যুবতী মাসখানেক আগে ওই দোকানে কর্মী হিসাবে কাজে যোগ দেন। যুবতীর অভিযোগ, দোকান মালিক একাধিকবার তাঁকে কূপ্রস্তাব দিয়েছেন। তাতে রাজি না হওয়ায় তাঁর উপর মানসিক চাপ বাড়িয়ে দিয়েছেন। পরে বিষয়টি পরিবারের লোকদের জানালে তাঁরা যুবতীর পাড়ার কিছু লোকদেরও ঘটনার কথা জানায়। এদিন যুবতী কয়েকজনকে নিয়ে থানায় অভিযোগ জানাতে যান। থানায় অভিযোগ করে তিনি ওই দোকানের দিকে আসতেই উত্তেজিত জনতা ইট পাথর নিয়ে দোকানে চড়াও হয়ে জিনিসপত্র সবকিছু লণ্ডভণ্ড করে দেয়। এতে দোকানের তিন কর্মী সামান্য জখম হয়েছেন।
যদিও ওই ব্যবসায়ী বলেন, মেয়েটি আমার দোকানে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকে আমার বাড়িতে থাকতে চেয়ে বায়না ধরেছিল। আমি তাতে রাজি হইনি। মেয়েটি আমার ছেলেকে জোর করে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে চেয়েছিল। ছেলে সেটা পছন্দ করত না। এরপর থেকে মেয়েটির আক্রোশ বেড়ে যায়। মেয়েটি তাই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে। এমনটা ঘটাবে ভাবতেও পারিনি। রায়গঞ্জ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক অতনুবন্ধু লাহিড়ি বলেন, যদি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে তার জন্য আইনের পথ রয়েছে। দুষ্কৃতীরা কেন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে এসে তাণ্ডব চালাবে? এটা মেনে নেওয়া যায় না। রায়গঞ্জ থানার পুলিস কর্তাদের বলেছি এধরনের ঘটনায় দুষ্কৃতীরা যেন পার পেয়ে না যায়। এদিন পরে রায়গঞ্জ থানার পুলিস ঘটনাস্থলে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের সিসিটিভি ক্যামেরায় ফুটেজ খতিয়ে দেখে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।