কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নাককাটিগছ গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস থেকে এক কিমি দূরে বিজেপির এককর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর ও অপর এককর্মীর বাড়ির বেড়া ভাঙা হয়। ওই এলাকাতেই ক্লাবটিতে ভাঙচুর করা হয়। বিজেপির নাটাবাড়ি বিধানসভার সংযোজক পুষ্পেন সরকার বলেন, নাককাটিগছ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকে অফিসে আসতেন না। এদিন পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি আসেন। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাও সেখানে এসেছিল। প্রধান গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর তারাই এলাকায় আমাদের এক সমর্থকের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। একটি ক্লাবেও ভাঙচুর করে। দেউচরাই এলাকায় আমাদের সমর্থকদের মারধর করা হয়। আমরা এই বিষয়ে পুলিসে অভিযোগ দায়ের করব।
তুফানগঞ্জের বিধায়ক ফজলে করিম বলেন, এই বিষয়ে আমার এখনও কিছু জানা নেই। উত্তরবঙ্গ উন্নয়মন্ত্রী তথা নাটাবাড়ির বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, ওই দুই জায়গায় আমাদের প্রধানদের পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছিল।
বিজেপির জেলা সভাপতি মালতী রাভা রায় বলেন, প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই এদিন ওই এলাকায় মিছিল ছিল। সেই মিছিলের উপরে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমা ও গুলি ছোঁড়ে। বুধবার বিকেলে কোচবিহারের দেওয়ানহাটে বিজেপির মিছিলের উপরে বোমা ও গুলি ছোঁড়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় বেশ কয়েক জন আহত হন। তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে।