বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তিন দিক বাংলাদেশ ঘেরা হলেও এই জেলার উপর দিয়ে ছোট বড় ১১টি নদী প্রবাহিত হচ্ছে। তবে জেলার প্রধান নদীগুলি হল আত্রেয়ী, পুনর্ভবা ও টাঙন। তবে যমুনা, ব্রাহ্মণী, শ্রী, শ্রীমতি, ইছামতি ছাড়াও আরও বেশকিছু ছোট নদী ও খাঁড়ি রয়েছে। তাছাড়া প্রচুর ছোট বড় পুকুর রয়েছে। এত জলাভূমি বেষ্টিত এই জেলায় কৃষি ও মৎস্যচাষ প্রাচীন যুগ থেকেই অর্থনীতির মূল ভিত্তি হয়েছে। তাই মাছ চাষ এখানকার প্রাচীন ও প্রধান পেশার অন্যতম। যার প্রধান ক্ষেত্র হল গঙ্গারামপুর। কালদিঘি, ধলদিঘি, আলতাদিঘি, তপন দিঘি, মালিয়ান দিঘি, মহিপাল দিঘি, গড়দিঘির মতো একাধিক দিঘিতে প্রচুর পরিমাণে মাছ চাষ হয়। তবে সেই মাছ চাষ অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে করা হয়। মাছের রোগ ব্যাধি, পুকুরের মাটি পরীক্ষা, খাবারের নমুনা পরীক্ষা সহ একাধিক বিষয় রয়েছে যা করা সম্ভব হয় না। মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র খোলা হলে মাছ চাষ আধুনিক হবে। সেকারণে গঙ্গারামপুরে এই মৎস্য গবেষণাকেন্দ্র খোলা হলে জেলার মাছ চাষিদের অর্থনীতি বদলে যাবে বলে ওয়াকিমহাল মহলের দাবি। অন্যদিকে, জেলাজুড়ে প্রচুর সব্জি চাষ হয়। সেগুলি সংরক্ষণ করার জন্য বহমুখী হিমঘর নেই। সরকারিভাবে এই হিমঘর তৈরি হলে সারাবছর উৎপাদিত সব্জি সরক্ষণের কারণে ভালো দাম কৃষকরা পাবেন।