পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হবিবপুর ব্লকের আটকোল গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা লক্ষ্মী মার্ডি বছরখানেক আগে উত্তর ভারতে কাজে গিয়ে মারা যান। তাঁর পরিবার এখনও সরকারি ক্ষতিপূরণ পায়নি বলে লক্ষ্মীদেবীর নিকট আত্মীয়া জয়শ্রী মার্ডি অভিযোগ করেন। হরিশ্চন্দ্রপুরের হরদমনগর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অঞ্জলী চৌধুরী নামে এক মহিলা অস্থায়ীভাবে কাজ করেন। গত কয়েকমাস ধরে তিনি তাঁর প্রাপ্য বেতন পাচ্ছেন না। এদিন তিনিও আধিকারিকদের কাছে এব্যাপারে অভিযোগ জানান। হবিবপুরের কাদিপুর গ্রামে নদীর ধার থেকে বড় বড় আকাশমণি, ইউক্যালিপ্টাস গাছ চুরি হয়ে যাচ্ছে। দিনে দুপুরে কাঠ চোররা তা কেটে সাবার করছে বলে এদিন এক বাসিন্দা অভিযোগ করেন।
হবিবপুরেরই আইহো গ্রাম পঞ্চায়েতের বক্সিনগর গ্রামের এক বাসিন্দা বলেন, এলাকায় টাঙ্গন নদীর খাঁড়ি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। একশ্রেণীর লোক সরকারি জমি দখল করে নিচ্ছে। এর পিছনে জমি মাফিয়ারা রয়েছে। জমি হাঙরদের কার্যকলাপে খাঁড়ির স্বাভাবিক গতিপথ রুদ্ধ হচ্ছে। এভাবে চললে আগামী দিনে প্লাবন সহ নানা সমস্যা হবে। বাপী সাহা নামে এক যুবক বলেন, ইংলিশবাজার শহরের একটি নার্সিংহোমে আমরা এক আত্মীয়কে ভর্তি করি। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকা সত্ত্বেও নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ আমার কাছে টাকা দাবি করে। আগাম টাকা না মেটালে চিকিৎসা শুরু করা হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়। ওই অবস্থায় বাধ্য হয়ে আমরা নার্সিংহোমে টাকা জমা দিই। অথচ স্বাস্থ্যসাথীর কার্ডে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে চিকিৎসা পাওয়ার কথা। আধিকারিকরা বিষয়টি দেখলে ভালো হয়। আধিকারিকরা সঙ্গে সঙ্গে বাপীবাবুর অভিযোগ লিপিবদ্ধ করে তদন্ত শুরুর আশ্বাস দেন।