বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিএনএ, শিলিগুড়ি: শিলিগুড়ি মহকুমা এলাকায় উন্মুক্ত স্থানে শৌচকাজ করলে ২০০ টাকা জরিমানা করা হবে। শুধু তাই নয়, গ্রামের যত্রতত্র জঞ্জাল ফেলা হলে জরিমানা করা হবে ১০০ টাকা। সম্প্রতি এব্যাপারে নির্দেশ জারি করেছে বামফ্রন্ট পরিচালিত শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদ। পাশাপাশি, টয়লেটের ব্যবহার শেখাতে এবং গ্রামের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে প্যানের ছবি নিয়ে গ্রামে গ্রামে প্রচার অভিযান চালানো হবে। মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি সিপিএমের তাপস সরকার বলেন, খোলা স্থানে প্রাকৃতিক কাজ রুখতে ও
শৌচাগারের ব্যবহার বাড়াতে বেশকিছু পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এব্যাপারে গ্রামবাসীদের সচেতন করার পাশাপাশি জরিমানাও আদায় করা হবে।
এক বছর আগে নির্মল মহকুমার তকমা পেলেও শিলিগুড়ির গ্রামীণ এলাকায় কিছু মানুষ আজও খোলা আকাশের নীচে প্রাকৃতিক কাজ সারেন। কেউ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে চামটা, মহানন্দা, পঞ্চানই, বালাসন প্রভৃতি নদীর পাড়ে ছোটেন। আবার কেউ চা বাগান, আনারস বাগান ও সব্জি খেতে যান। প্রতিদিন ভোরে মাটিগাড়া, ফাঁসিদেওয়া, নকশালবাড়ি, খড়িবাড়ি প্রভৃতি এলাকায় ঘুরলেই এমন দৃশ্য দেখা যাবে। তাই খোলা আকাশের নীচে প্রাকৃতিক কাজ রুখতে মহকুমা পরিষদ তৎপর হয়েছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এব্যাপারে ভোরে ও সন্ধ্যায় নদীর পাড়ে, চা বাগানে, আনারস বাগানে, সব্জি খেতে নজরদারি চালানো হবে। এজন্য পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে একটি কমিটি গড়া হবে। খোলা আকাশের নীচে মলত্যাগ করা ও যেখানে সেখানে জঞ্জাল ফেলা রুখতে ওই কমিটি যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। অভিযুক্তদের কাছ থেকে তারা নির্দিষ্ট হারে জরিমানাও আদায় করবে। ইতিমধ্যে ২২টি গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছে এব্যাপারে নির্দেশিকাও পাঠানো হয়েছে। মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি আরও বলেন, উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করতে গিয়ে ধরা পড়লে অভিযুক্তের কাছ থেকে ২০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হবে। আর নির্দিষ্ট স্থানের পরিবর্তে যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেললে অভিযুক্তের কাছ থেকে ১০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের বেসলাইন সার্ভের টার্গেট অনুসারে ২০১৮ সালের মধ্যে মহকুমা এলাকায় ৭১ হাজার ১৫৯টি বাড়িতে শৌচালয় নির্মাণ করা হয়েছে। এজন্যই নির্মল মহকুমার স্বীকৃতি পেয়েছে শিলিগুড়ি। তা হলেও বেশ কিছু মানুষ টয়লেট ব্যবহার করছেন না। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি সমীক্ষা চালিয়ে জানা গিয়েছে ওই বাড়িগুলির মধ্যে প্রায় ১৪০০ বাড়ির টয়লেট ব্যবহার করা হচ্ছে না। কোনও বাড়িতে জ্বালানি কাঠ মজুত করে শৌচালয়কে কার্যত স্টোর রুমে পরিণত করা হয়েছে। আবার কোনও বাড়িতে টয়লেটে রাখা হয়েছে গোরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি। দীর্ঘদিনের বদ অভ্যাস পরিবর্তন করতে না পেরেই নতুন শৌচাগার ব্যবহার করছেন না ওই গ্রামবাসীরা। আবার পরিবেশকে স্বচ্ছ রাখার ব্যাপারেও অনেকের মধ্যে অজ্ঞতা রয়েছে। তাই গ্রামের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবং শৌচালয়ের ব্যবহার শেখাতে প্রচার অভিযান চালানো হবে। এব্যাপারে সভাধিপতি বলেন, প্যানের ছবি নিয়ে গ্রামবাসীদেরকে শৌচালয় ব্যবহার করা বোঝানো হবে। পাশাপাশি, অক্ষয় কুমারের হিন্দি চলচ্চিত্র ‘টয়লেট এক প্রেম কথা’ সহ পরিবেশ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য চিত্র গ্রামবাসীদের দেখানো হবে।
শৌচাগারের ব্যবহার বাড়াতে বেশকিছু পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এব্যাপারে গ্রামবাসীদের সচেতন করার পাশাপাশি জরিমানাও আদায় করা হবে।
এক বছর আগে নির্মল মহকুমার তকমা পেলেও শিলিগুড়ির গ্রামীণ এলাকায় কিছু মানুষ আজও খোলা আকাশের নীচে প্রাকৃতিক কাজ সারেন। কেউ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে চামটা, মহানন্দা, পঞ্চানই, বালাসন প্রভৃতি নদীর পাড়ে ছোটেন। আবার কেউ চা বাগান, আনারস বাগান ও সব্জি খেতে যান। প্রতিদিন ভোরে মাটিগাড়া, ফাঁসিদেওয়া, নকশালবাড়ি, খড়িবাড়ি প্রভৃতি এলাকায় ঘুরলেই এমন দৃশ্য দেখা যাবে। তাই খোলা আকাশের নীচে প্রাকৃতিক কাজ রুখতে মহকুমা পরিষদ তৎপর হয়েছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এব্যাপারে ভোরে ও সন্ধ্যায় নদীর পাড়ে, চা বাগানে, আনারস বাগানে, সব্জি খেতে নজরদারি চালানো হবে। এজন্য পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে একটি কমিটি গড়া হবে। খোলা আকাশের নীচে মলত্যাগ করা ও যেখানে সেখানে জঞ্জাল ফেলা রুখতে ওই কমিটি যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। অভিযুক্তদের কাছ থেকে তারা নির্দিষ্ট হারে জরিমানাও আদায় করবে। ইতিমধ্যে ২২টি গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছে এব্যাপারে নির্দেশিকাও পাঠানো হয়েছে। মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি আরও বলেন, উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করতে গিয়ে ধরা পড়লে অভিযুক্তের কাছ থেকে ২০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হবে। আর নির্দিষ্ট স্থানের পরিবর্তে যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেললে অভিযুক্তের কাছ থেকে ১০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের বেসলাইন সার্ভের টার্গেট অনুসারে ২০১৮ সালের মধ্যে মহকুমা এলাকায় ৭১ হাজার ১৫৯টি বাড়িতে শৌচালয় নির্মাণ করা হয়েছে। এজন্যই নির্মল মহকুমার স্বীকৃতি পেয়েছে শিলিগুড়ি। তা হলেও বেশ কিছু মানুষ টয়লেট ব্যবহার করছেন না। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি সমীক্ষা চালিয়ে জানা গিয়েছে ওই বাড়িগুলির মধ্যে প্রায় ১৪০০ বাড়ির টয়লেট ব্যবহার করা হচ্ছে না। কোনও বাড়িতে জ্বালানি কাঠ মজুত করে শৌচালয়কে কার্যত স্টোর রুমে পরিণত করা হয়েছে। আবার কোনও বাড়িতে টয়লেটে রাখা হয়েছে গোরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি। দীর্ঘদিনের বদ অভ্যাস পরিবর্তন করতে না পেরেই নতুন শৌচাগার ব্যবহার করছেন না ওই গ্রামবাসীরা। আবার পরিবেশকে স্বচ্ছ রাখার ব্যাপারেও অনেকের মধ্যে অজ্ঞতা রয়েছে। তাই গ্রামের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবং শৌচালয়ের ব্যবহার শেখাতে প্রচার অভিযান চালানো হবে। এব্যাপারে সভাধিপতি বলেন, প্যানের ছবি নিয়ে গ্রামবাসীদেরকে শৌচালয় ব্যবহার করা বোঝানো হবে। পাশাপাশি, অক্ষয় কুমারের হিন্দি চলচ্চিত্র ‘টয়লেট এক প্রেম কথা’ সহ পরিবেশ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য চিত্র গ্রামবাসীদের দেখানো হবে।
