পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সংগঠনের শহর সভাপতি পাপু ভৌমিক বলেন, ১৫ দিনের মধ্যে এব্যাপারে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে নামা হবে।
একই ইস্যুতে হেমতাবাদেও পথে নামে বিজেপি। বিকেল ৪টে নাগাদ সংগঠনের ১৬ এবং ১৭ নম্বর মণ্ডল কমিটির সদস্যরা স্থানীয় শালবাগান এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে হেমতাবাদের বিডিও অফিসের সামনে এসে জমায়েত হন। এরপর তারা বিডিও পৃথ্বীশ দাসের হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন। ওই মিছিলে দলের উত্তর দিনাজপুর জেলার সভাপতি নির্মল দাম সহ স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কালিয়াগঞ্জ ব্লকেও এদিন একই ইস্যুতে বিডিও প্রসন্নকুমার ধারাকে বিজেপি স্মারকলিপি দেয়। সেখানেও উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাপতি নির্মল দাম। কাটমানি ফেরতের দাবিতে ও কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের প্রতিবাদে ইটাহারের বিডিও আবুদ আলম মামুদ আনসারিকে স্মারকলিপি দেয় বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্ব। ওই মিছিলে ব্লক নেতা ইউনিস হক, সুমন আচার্য উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে রায়গঞ্জ ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত বিন্দোল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সহ কয়েকজন পঞ্চায়েত সদস্য ও পঞ্চায়েত দপ্তরের কর্মীদের বিরুদ্ধে সরকারি প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে এদিন ফের আন্দোলনের নামেন বিন্দোলের বাসিন্দারা। অনেক দিন ধরেই এই ঘটনার প্রতিবাদে তাঁরা সরব হয়েছেন। এরই প্রেক্ষিতে কিছুদিন আগে রায়গঞ্জ শহরের শিলিগুড়ি মোড়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেছিলেন গ্রামবাসীরা। বৃহস্পতিবার একই ইস্যুতে রায়গঞ্জের বিডিও অফিসে এসে তাঁরা দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ করার দাবিতে বিক্ষোভ দেখান। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, বিন্দোল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সহ কয়েকজন সদস্য এবং কিছু পঞ্চায়েত কর্মী প্রায় আড়াই কোটি টাকা নয়ছয় করেছেন। এই বিষয়ে প্রশাসনের কাছে বারবার অভিযোগ জানানো হলেও কোনও পদক্ষেপ প্রশাসন গ্রহণ করেনি। যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তৃণমূল নেত্রী সহ ওই কর্মীরা আগেই অস্বীকার করেছেন। বিডিও’রা জানিয়েছেন, এদিনের স্মারকপত্র ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।