কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন দুপুর ১১টা ০৬ মিনিটে রবীন্দ্রনাথবাবু তাঁর ফেসবুকের পাতায় লেখেন, দলের ভিতর যারা গদ্দার দলকে পিছন থেকে ছুরি মেরেছে তাদের নাম চিহ্নিত করা হয়েছে। এই গদ্দারদের দল থেকে তাড়াতে হবে। এরপরই তাঁর ফেসবুকের পাতায় মন্তব্যের বান ডাকে। ফেসবুকে অনেকেই তাঁর দাবিকে সমর্থন জানিয়ে বলছেন সঠিক সিদ্ধান্ত। কয়েকজন আবার এনিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। একজন মন্তব্যে লিখেছেন আগেই এই পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ছিল। এরপর রবীন্দ্রনাথবাবু তাঁর ফেসবুকের পাতায় আবার তাঁর ওই বক্তব্যটাই শেয়ার করেন। সব মিলিয়ে গদ্দারদের তালিকা যে তিনি তৈরি করে ফেলেছেন তা এদিন তিনি খোলসা করে দেন। কারা রয়েছে এই তালিকায়? জনপ্রতিনিধিরাও কি এই তালিকায় রয়েছেন? দলের একাংশের মতে বিদায়ী সংসদ সদস্য তথা দলের জেলা যুব সভাপতি পার্থপ্রতিম রায়ের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথবাবুর বিবাদ সর্বজনবিদিত। তবে কি কোনও যুব নেতাকেও কি তিনি দল থেকে তাড়াতে চাইছেন? এমন নানা আলোচনা দলের অন্দরে ঘুরপাক খাচ্ছে। দলের একাধিক জেলা নেতার দাবি এবার নির্বাচনের আগে নিজের পছন্দের লোকজনকে দিয়েই রবীন্দ্রনাথবাবু বুথস্তরে সংগঠনকে সাজিয়েছিলেন। কিন্তু নির্বাচনের দিন তাঁরা সকলে সক্রিয় ছিলেন না। তাঁরাও কি বিজেপির সঙ্গে তলায় তলায় হাত মিলিয়েছিলেন? এমনকী দলের অন্দরে ব্যাপক অন্তর্ঘাত হয়েছে বলে বুথস্তর থেকে জেলাতে রিপোর্ট এসেছে। অন্তর্ঘাতকারী এই নেতা কর্মীদের রবীন্দ্রনাথবাবু গদ্দার বলে চিহ্নিত করেছেন। দলের একাধিক জেলা নেতার দাবি, এই বিভীষণদের জন্যই দলের মার্জিন কমে যেতে পারে। রবীন্দ্রনাথবাবুকেই দলের উপরমহলের কাছে এব্যাপারে ব্যাখা দিতে হবে। সেকারণেই তিনি আগাম ঘুঁটি সাজিয়ে রাখলেন।