পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান কংগ্রেসের উৎপল তালুকদার বলেন, পঞ্চায়েতের বিভিন্ন সদস্যদের কাছ থেকে এলাকার উন্নয়নে সার্বিক পরিকল্পনা চাওয়া হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের জন্য এই পরিকল্পনা তৈরি হবে। এতে পরিষেবা বৃদ্ধির উপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বেশির ভাগ এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থার উন্নতির জন্য ড্রেন তৈরি, হাই মাস্ট লাইট এবং ছোট ছোট ঢালাই রাস্তা, সাব মার্সিবল বসানো— এসব স্কিমকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও বিশেষ কোনও সমস্যার সমাধানে লিখিত আকারে প্রস্তাব চাওয়া হয়েছে। ভোট প্রক্রিয়া চালায় এনিয়ে পঞ্চায়েত সদস্যরা স্কিম জমা দিতে পারেননি। ভোট দান শেষ হওয়ায় আমরা এনিয়ে তৎপরতা শুরু করেছি। আমার সংসদ এলাকাতেও হাই মাস্ট লাইট , নিকাশি নালা নিয়ে প্রস্তাব তৈরি করে রেখেছি।
চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের আজমিরি খাতুন বলেন, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে আমরা বেশকিছু কাজ ধরব। এনিয়ে পঞ্চায়েত সদস্যদের প্রস্তাব তৈরি করতে বলা হয়েছে। নির্বাচনী আচরণ বিধি বলবৎ থাকায় এখন কোনও কাজ করা যাচ্ছে না। তবে প্রয়োজনীয় কিছু কাজ এগিয়ে রাখা হচ্ছে। ভোটপর্ব মিটলেই পূর্ণমাত্রায় কাজ হবে।
চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতে ২৭টি সংসদ রয়েছে। এরমধ্যে ২৩ জন পঞ্চায়েত সদস্য রয়েছেন। গ্রাম পঞ্চায়েতে বহু এলাকায় উন্নয়নে খামতি রয়েছে। বেশকিছু সংসদে রাস্তা, কালভার্ট, সাব মার্সিবল পাম্প, হাই মাস্ট লাইটের দাবি এখনও পূরণ হয়নি। বহু এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েত নতুন বোর্ড এলেও পুরনো অ্যানুয়াল অ্যাকশন প্ল্যানে কিছু এলাকার উন্নয়নের কাজ হয়েছে। তাই নতুন বোর্ডের নতুন করে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ সমস্ত পঞ্চায়েত সদস্যদের নিজের এলাকা থেকে গ্রামবাসীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে প্রস্তাব তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছে। সেইমতো পঞ্চায়েত সদস্যরাও তাঁদের এলাকার উন্নয়ন নিয়ে পরিকল্পনা তৈরি করতে শুরু করেছেন।