যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
প্রার্থীরা ভোট দেওয়ার পরেই বিভিন্ন বুথের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েন। সৌম্যরূপবাবুর সঙ্গে তাঁর স্ত্রীও প্রতি বুথ এলাকায় ঘোরেন। মাদারিপুরে বিক্ষোভের কথা শুনতে পেরে সস্ত্রীক সেখানে চলে যান তিনি। সেখান থেকে তিনি রামগঞ্জ ১ ও ২ নম্বর পঞ্চায়েত এলাকা ঘুরে ইসলামপুর পুরসভার আশ্রমপাড়া হয়ে বিকেলে আগডিমটিখুন্তি হয়ে পরে শহরে ফিরে আসেন। করিম সাহেব ভোট দিয়ে বিভিন্ন গ্রামের উদ্দেশে বেরিয়ে পরেন। তাঁর গাড়িতে দলীয় কর্মী সমর্থক ছিলেন। সৌম্যরূপবাবু বলেন, প্রায় সবকটি এলাকায় ঘুরেছি। মদারিপুরে একটি গণ্ডগোল ছাড়া সমস্ত এলাকায় শান্তি ছিল। মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিয়েছে। তবে ভোটারদের খুব বেশি উৎসাহ দেখা যায়নি। করিম চৌধুরি বলেন, মানুষ শান্তিতে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেছে। মুজাফ্ফর হুসেন বলেন, একটি ঘটনা বাদে এলাকায় শান্তির পরিবেশ ছিল। অনেক এলাকা ঘুরেছি। কিন্তু মানুষের উৎসাহ কিছুটা কম ছিল। স্বপন গুহনিয়োগীও বলেন, উৎসাহ কম ছিল। শান্তিতেই ভোট হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা খুবই ভালো ছিল। আবার কিছু জায়গায় তাদের ভূমিকা ভালো ছিল না। পণ্ডিতপোঁতা ২ নম্বর জিপির ধুলাইবস্তি এসএসকে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী আমাকে ভেতরে ঢুকতে দেয়নি।
রাজনৈতিক মহলের একাংশ বলছে, সদ্য সমাপ্ত লোকসভা ভোটের রেশ এখনও কাটেনি। তার মধ্যেই উপনির্বাচনে মানুষ খুব বেশি উৎসাহ ছিল না। এদিন বাজার হাটে অনেকেই বলেন, এই তো সবে লোকসভা ভোট দিলাম। হাতের কালি এখনও শুকায়নি। এবার উপনির্বাচনে তো আর সরকার ভাঙা গড়ার ব্যাপার নেই। তবে ইসলামপুর বিধানসভার রামগঞ্জের ১৯ নম্বর বুথ ও পাটাগোড়া বালিকা বিদ্যালয় ৩৭ নম্বর বুথ এলাকার মানুষদের হাতে কালি লাগানোর অভিজ্ঞতা এবার সব থেকে বেশি হল। কারণ লোকসভা নির্বাচনের কালি লাগানো থাকতেই সেখানে লোকসভার রিপোল হয়। এবার দুই আঙুলে কালি থাকতে আবার উপনির্বাচনে কালি লাগানো হল।