১০০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মা চণ্ডী মন্দির। ঐতিহ্য মেনে বৈশাখ মাসের প্রত্যেক মঙ্গলবার মা’কে হরিশ মঙ্গলচণ্ডী রূপে পুজো করা হয়। মঙ্গলবার ধুমধাম করে শুরু হল মা হরিশ মঙ্গলচণ্ডীর পুজো।
পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: আলিপুরদুয়ার পুরসভা ভোটের জন্য বিজেপি প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসাবে চার-পাঁচ জনের নামের তালিকা সংগ্রহ করছে। এখনও পুরভোটের তারিখ ঘোষণা না হলেও ইতিমধ্যে এনিয়ে তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। ২৪ ঘণ্টা দলের কাজে যুক্ত থাকা, সর্বক্ষণ দলের নিয়ম আদর্শ মেনে চলা, এলাকার মানুষের কাছে পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা আছে এমন কর্মীদেরই প্রার্থী হিসাবে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। বিজেপি অবশ্য প্রার্থী হওয়ার দরজা পুরোপুরিভাবে বন্ধ রাখছে শাসক দল থেকে আসা নেতাদের জন্য। তবে নেতা নয়, একনিষ্ঠ কর্মী হিসাবে এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা আছে শাসক দলের এমন কর্মীর জন্য বিজেপি অবশ্য পুরভোটে প্রার্থী হওয়ার দরজা খোলা রাখছে।
ইতিমধ্যেই প্রার্থী হিসাবে পুরসভার ২০টি ওয়ার্ড থেকে আসা নামগুলি নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব প্রাথমিক আলাপ আলোচনা শুরু করে দিয়েছে। কারণ বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, যখনই পুরসভার ভোট হোক না কেন প্রার্থী হিসাবে প্রতি ওয়ার্ড থেকে আসা ওই চার পাঁচটি নাম থেকেই পরবর্তীতে চূড়ান্ত প্রার্থীর নাম ঠিক করা হবে। ২০১৩ সালের পুরভোটে বিজেপি একটি ওয়ার্ডও পায়নি। সেবার ২০টি ওয়ার্ডেই বিজেপি প্রার্থীদের জমানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। তবে ২০০৮ সালের পুরভোটে বিজেপি ২০ নম্বর ওয়ার্ডটি জিতেছিল। তবে ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে ওয়ার্ডভিত্তিক ফলাফলে বিজেপি পুরসভার নয়টি ওয়ার্ডে শাসক দলের থেকে এগিয়েছিল।
বিজেপি’র আলিপুরদুয়ার নগর মণ্ডলের সভাপতি অমিতাভ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ২০০৮ বা ২০১৩ সালের পুরভোটের সময় আমাদের দল সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল ছিল। ওই দু’টি ভোটের সময় আমাদের দল তেমন প্রস্তুতও ছিল না। কিন্তু এখন দলের সংগঠন মজবুত হয়েছে। তাই আসন্ন আলিপুরদুয়ার পুর ভোটে আমরাই জিতব। সেজন্য প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী হিসাবে চার-পাঁচ জনের নামের তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রার্থী হিসাবে ওয়ার্ডভিত্তিক আসা ওই নামগুলি নিয়ে দলের অন্দরে আলাপ আলোচনাও শুরু হয়েছে। আলোচনায় খতিয়ে দেখা হচ্ছে ওই নামগুলির মধ্যে এলাকায় কার কেমন পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। কারা দলের নিয়ম আদর্শ মেনে দলের জন্য সর্বক্ষণ সময় দিচ্ছে।
এদিকে দলের নগর মণ্ডল কমিটি শাসক দল তৃণমূলের কোনও বড় নেতার জন্য প্রার্থী হওয়ার দরজা বন্ধ রাখছে। নেতৃত্বের দাবি, পুরভোটে দলের হয়ে প্রার্থী হওয়ার জন্য শাসক দলের অনেক নেতাই আগ্রহ প্রকাশ করছেন। কিন্তু শাসক দলের নেতাদের পুরভোটের টিকিট দেওয়া হবে না। দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, শাসক দলের নেতাদের টিকিট দিলে ভোটারদের কাছে বিজেপি সম্পর্কে ভুল বার্তা যাবে। তবে এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা আছে তৃণমূলের এমন কোনও সাধারণ কর্মী টিকিট চাইলে দল অবশ্যই বিবেচনা করবে। তৃণমূল কংগ্রেসের টাউন ব্লক সভাপতি দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, এলাকায় বিজেপি’র কোনও অস্তিত্বই নেই। পুরভোট তো দূরের কথা, ২৩ মে লোকসভা ভোটের ফলেই বিজেপি সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২১ অক্টোবর তৃণমূল পরিচালিত আলিপুরদুয়ার পুর বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়। সময়ে ভোট না হওয়ায় পরের দিন ২২ অক্টোবর থেকে প্রশাসক হিসাবে পুরসভার দায়িত্ব পালন করছেন মহকুমা শাসক কৃষ্ণাভ ঘোষ। রাজনৈতিক মহলের মতে, লোকসভা ভোটের পরে পুরসভার নির্বাচন ঘোষণা হতে পারে। তাই বিজেপি আগেভাগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে।
ইতিমধ্যেই প্রার্থী হিসাবে পুরসভার ২০টি ওয়ার্ড থেকে আসা নামগুলি নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব প্রাথমিক আলাপ আলোচনা শুরু করে দিয়েছে। কারণ বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, যখনই পুরসভার ভোট হোক না কেন প্রার্থী হিসাবে প্রতি ওয়ার্ড থেকে আসা ওই চার পাঁচটি নাম থেকেই পরবর্তীতে চূড়ান্ত প্রার্থীর নাম ঠিক করা হবে। ২০১৩ সালের পুরভোটে বিজেপি একটি ওয়ার্ডও পায়নি। সেবার ২০টি ওয়ার্ডেই বিজেপি প্রার্থীদের জমানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। তবে ২০০৮ সালের পুরভোটে বিজেপি ২০ নম্বর ওয়ার্ডটি জিতেছিল। তবে ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে ওয়ার্ডভিত্তিক ফলাফলে বিজেপি পুরসভার নয়টি ওয়ার্ডে শাসক দলের থেকে এগিয়েছিল।
বিজেপি’র আলিপুরদুয়ার নগর মণ্ডলের সভাপতি অমিতাভ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ২০০৮ বা ২০১৩ সালের পুরভোটের সময় আমাদের দল সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল ছিল। ওই দু’টি ভোটের সময় আমাদের দল তেমন প্রস্তুতও ছিল না। কিন্তু এখন দলের সংগঠন মজবুত হয়েছে। তাই আসন্ন আলিপুরদুয়ার পুর ভোটে আমরাই জিতব। সেজন্য প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী হিসাবে চার-পাঁচ জনের নামের তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রার্থী হিসাবে ওয়ার্ডভিত্তিক আসা ওই নামগুলি নিয়ে দলের অন্দরে আলাপ আলোচনাও শুরু হয়েছে। আলোচনায় খতিয়ে দেখা হচ্ছে ওই নামগুলির মধ্যে এলাকায় কার কেমন পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। কারা দলের নিয়ম আদর্শ মেনে দলের জন্য সর্বক্ষণ সময় দিচ্ছে।
এদিকে দলের নগর মণ্ডল কমিটি শাসক দল তৃণমূলের কোনও বড় নেতার জন্য প্রার্থী হওয়ার দরজা বন্ধ রাখছে। নেতৃত্বের দাবি, পুরভোটে দলের হয়ে প্রার্থী হওয়ার জন্য শাসক দলের অনেক নেতাই আগ্রহ প্রকাশ করছেন। কিন্তু শাসক দলের নেতাদের পুরভোটের টিকিট দেওয়া হবে না। দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, শাসক দলের নেতাদের টিকিট দিলে ভোটারদের কাছে বিজেপি সম্পর্কে ভুল বার্তা যাবে। তবে এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা আছে তৃণমূলের এমন কোনও সাধারণ কর্মী টিকিট চাইলে দল অবশ্যই বিবেচনা করবে। তৃণমূল কংগ্রেসের টাউন ব্লক সভাপতি দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, এলাকায় বিজেপি’র কোনও অস্তিত্বই নেই। পুরভোট তো দূরের কথা, ২৩ মে লোকসভা ভোটের ফলেই বিজেপি সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২১ অক্টোবর তৃণমূল পরিচালিত আলিপুরদুয়ার পুর বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়। সময়ে ভোট না হওয়ায় পরের দিন ২২ অক্টোবর থেকে প্রশাসক হিসাবে পুরসভার দায়িত্ব পালন করছেন মহকুমা শাসক কৃষ্ণাভ ঘোষ। রাজনৈতিক মহলের মতে, লোকসভা ভোটের পরে পুরসভার নির্বাচন ঘোষণা হতে পারে। তাই বিজেপি আগেভাগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে।
