পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এবিষয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের মালদহ ডিভিশনের প্রজেক্ট ম্যানেজার দীনেশ কুমার হানসারিয়া বলেন, সরকারিভাবে আমরা বাইপাস চালু করিনি। তার আগে যান চলাচল শুরু হলে সেটি ঠিকাদারি সংস্থা দেখবে। বাইপাসের কিছু কাজ এখনও বাকি আছে। সেগুলি শেষ করে আমরা বাইপাস চালু করে দেব। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের মালদহ ডিভিশনের ম্যানেজার রাজু কুমার বলেন, ১০ কিলোমিটার বাইপাসের মধ্যে আট কিলোমিটার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। বাকি দু’কিলোমিটার এলাকায় বিটুমিনের কাজ বাকি আছে। এটি সম্পূর্ণ হয়ে গেলে বাইপাস চালু নিয়ে কোনও জটিলতা থাকবে না। আমরা দ্রুত সে কাজ শেষ করার চেষ্টা চালাচ্ছি। তাছাড়া বাইপাস নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ বলেই যানবাহন চলাচল করছে, তা আমরা বাধা দিতে পারি না। এটি আমাদের দেখার বিষয়ও নয়। এবিষয়ে ঠিকাদারী সংস্থার কোনও প্রতিনিধির প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
পুরাতন মালদহের মঙ্গলবাড়ি, ইংলিশবাজারের রথবাড়ি সহ কালিয়াচক এলাকায় যানজট কমাতে পুরাতন মালদহের নলডুবি থেকে ইংলিশবাজারের বাঁধাপুকুর পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার বাইপাস তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল ২০১১ সালে। এখনও সেই কাজ চলছে। মাত্র দু’কিলোমিটার কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে। ওই কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আনুষ্ঠানিকভাবে বাইপাস চালু করা নিয়ে কোনও জটিলতা থাকবে না। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরেই অসম্পূর্ণ মালদহ বাইপাসে ভারী যান চলাচল শুরু হয়েছে। বাইপাস এলাকায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ না থাকায় এভাবে বাইপাস চালু হওয়ায় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেড়ে গিয়েছে। বেশিরভাগ পণ্যবাহী লরি, বাস বাইপাসের অসমাপ্ত রাস্তায় ধুলো উড়িয়ে ছুটছে। তাতে বাইপাসের রাস্তা ধুলোয় ঢেকে যাচ্ছে। সেসময় ছোট গাড়ি, মোটর বাইক ছোট বড় দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে।