কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
শিলিগুড়ি পুরসভার জঞ্জাল অপসারণ ও পরিবেশ বিভাগের মেয়র পরিষদ সদস্য মুকুল সেনগুপ্ত বলেন, বহুদিন ধরেই অভিযোগ আসছিল। এর আগেও একাধিকবার ফুটপাত দখল করে থাকা সব অস্থায়ী দোকান সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যদিও পরে ব্যবসায়ীরা ফের ফুটপাথ দখল করে ব্যবসা শুরু করেন। তাই এবার ফুটপাথ দখল মুক্ত করতে আমরা কঠোর পদক্ষেপ করেছি। প্রায় ২০ টি অস্থায়ী দোকান সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও আমাদের অভিযান শেষ হওয়ার কিছু সময় বাদেই ওই দোকানগুলি আগের জায়গায় ফিরে যায়। বহস্পতিবার ফের অভিযান চলবে। যতবার ওই ব্যবসায়ীরা ফুটপাতে দোকান নিয়ে বসবেন ততবারই আমরা উচ্ছেদ অভিযান চালাব। তাতেও কাজ না হলে আইনের পথে যাব।
শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালের প্রবেশ পথের দু’ধারে ফুটপাতে প্রায় ২০ টি অস্থায়ী দোকান রয়েছে। সেই সংখ্যা বেড়েই চলছে। যার ফলে হাসপাতালের মূল প্রবেশ পথের একাংশ প্রায় সর্বক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে থাকে। ফলে রোগীদের নিয়ে চলতে গিয়ে সমস্যার মুখে পড়তে রোগীর পরিজনদের। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালের সুপার অমিতাভ মন্ডল বলেন, রোগীর পরিজন সহ সকলেই যদি ওই সব দোকান থেকে জিনিসপত্র কেনা বন্ধ করেন তাহলে দোকানগুলি নিজে থেকেই সরে যাবে। সেক্ষেত্রে সমস্যা হবার কথা নয়। কারণ হাসপাতালের ভিতরে ন্যায্যমূল্যে ক্যান্টিন চালু করা হয়েছে।