পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন প্রচার সভায় পরেশবাবু দাবি করেন তৃণমূল সরকার দেশ তথা বিশ্বের নজর কেড়েছে। কন্যাশ্রী সারা বিশ্বে প্রশংসা পেয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের রাজ্য সরকার ঋণ দিয়ে সহায়তা করেছে। তিনি পরিসংখ্যান দিয়ে জানান, কোচবিহার জেলায় চলতি আর্থিক বছরে ৮০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের প্রতিটি মানুষ উপকৃত হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এমন একটিও উন্নয়ন কাজের উদাহরণও তুলে ধরতে পারবে না। রাজ্যের তুলনায় কেন্দ্রের উন্নয়ন করার ক্ষমতা বেশি থাকলেও বর্তমান বিজেপি সরকার কোনও উন্নয়ন করেনি। পরেশবাবু বলেন, স্থানীয় কোনও ইস্যু নয় বরং বিজেপি সরকারকে উৎখাত করতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি রাজ্যে স্বল্প পরিসরে যে উন্নয়নের কাজ করেছেন সেই নিরিখে তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে দেশের বিপুল উন্নয়ন হবে। এদিনের সভায় বিনয়কৃষ্ণ বর্মন বলেন, পরেশচন্দ্র অধিকারী একজন অভিজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। বিগত দিনে তিনি সাফল্যের সঙ্গে কাজ করেছেন। বিজেপি যাঁকে প্রার্থী করেছে তাঁর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁকে আমাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মানুষই এর জবাব দেবে।
এদিন প্রথমে ফুলবাড়িতে সভা করার পর পরেশবাবুর বড় শৌলমারিতে সভা করার কথা ছিল। কিন্তু মনোনয়ন জমা দেওয়া সংক্রান্ত জরুরি কাজ থাকায় তিনি কোচবিহারে চলে যান। পরে দুপুর ২টোয় রুইডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের রামঠেঙা, আটপুকুরিতে সভা করার পর লতাপোত গ্রাম পঞ্চায়েতের কুশিয়ারবাড়ি বাজারে সভা করেন। তারপর ঘোকসাডাঙা, উনিশবিশায় সভার পর প্রেমেরডাঙায় সভা করে এদিনের প্রচার পর্ব সমাপ্ত করেন। এদিন প্রতিটি সভায় দলীয় প্রার্থীর সঙ্গে স্থানীয় বিধায়ক তথা বনমন্ত্রী ও কোচবিহার জেলা পরিষদের সভাধিপতি উমাকান্ত বর্মনও উপস্থিত ছিলেন।