পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক অনুপ পাল বলেন, তৃণমূল সরকার একাধিকবার ময়নাগুড়িকে পুরসভা করার কথা ঘোষণা করলেও আজও তা হয়নি। এদিকে ময়নাগুড়ি ব্লক সদরের জনসংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় পঞ্চায়েতের পক্ষে সুষ্ঠু পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এতে বাসিন্দারা নানা দিক থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে তৃণমূল বাসিন্দাদের বোকা বানাচ্ছে। অপরদিকে এখন পর্যন্ত ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি নিয়ে কোনও উদ্যোগ নেই। আর এই ডাম্পিং গ্রাউন্ড না থাকায় সমগ্র ময়নাগুড়ি বাজার এলাকা এমনকী এখানকার লাইফ লাইন জর্দা নদী দূষণের গ্রাসে হারিয়ে যেতে বসেছে। হাসপাতালের পরিকাঠামোগত উন্নয়নও হয়নি। এই গ্রামীণ হাসপাতালকে আধুনিকীকরণ করতেও কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এসব বঞ্চনার কথা তুলে ধরে আমরা মানুষের কাছে যাচ্ছি। এতে ভালো সাড়াও মিলছে।
তৃণমূলের ময়নাগুড়ি ব্লক সভাপতি মনোজ রায় বলেন, বিজেপি এর আগে পঞ্চায়েত ভোটে পুরসভাকে ইস্যু করেছিল। কিন্তু তারা কোনও লাভ করতে পারেনি। এবারেও তাদের একই অবস্থা হবে। ময়নাগুড়িকে পুরসভা করার বিষয়টি রাজ্য সরকার দেখছে। আশা করি শীঘ্রই আমরা ময়নাগুড়িকে পুরসভা হিসাবে দেখব। অপরদিকে গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণ ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে। জায়গার জন্য ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরির বিষয়টি ঝুলে রয়েছে। বিরোধীরা ডাম্পিং গ্রাউন্ড বানানোর জায়গা দেখিয়ে দিলে আমরা তা তৈরি করে দেব। ডাম্পিং গ্রাউন্ডের জন্য আমরা একাধিকবার জমির খোঁজ চালিয়েছি। কিন্তু জমি পাওয়া যায়নি। কিন্তু আমরা চেষ্টা ছাড়িনি। নির্দিষ্ট জায়গা পেলে ডাম্পিং গ্রাউন্ড নিশ্চয়ই হবে। বিরোধীদের এসব ইস্যু সাজিয়ে ভোট প্রচারে কিছুই হবে না। তৃণমূল সারাবছর মানুষের পাশে থাকে। সারা রাজ্য জুড়ে রাজ্য সরকার সাধারণ মানুষের উন্নয়নের জন্য যে জনহিতকর প্রকল্পগুলি নিয়ে এসেছে তার নিরিখে লোকজন আমাদের পক্ষেই রায় দেবে।