রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
যদিও জেলা কংগ্রেসের একাংশের দাবি, জেলায় এখনও তাদের প্রায় ৩৪ হাজার সদস্য রয়েছেন। কিন্তু তার মধ্যে কতজন সক্রিয় রয়েছেন তা নিয়ে দলের অন্দরেই প্রশ্ন রয়েছে। পাশাপাশি তৃণমূল, বিজেপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলি গত কয়েকমাস ধরেই ধাপে ধাপে ঘুঁটি সাজিয়েছে। কিন্তু জেলা কংগ্রেস নিজেদের নির্বাচনে লড়ার মতো উপযোগী করে তুলতে পারেনি। দলের ছাত্র যুব সংগঠনের যে নেতা কর্মীরা বিগত দিনে দলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে সামনের সারিতে থাকতেন তাঁদের অনেকেই ঘাসফুল শিবিরে চলে গিয়েছেন। সেক্ষেত্রে এবার কারা দেওয়াল লিখবেন, কারা পোস্টার সাঁটবেন, প্রার্থীর সঙ্গেই বা কারা ঘুরবেন তা ভেবে উঠতে পারছে না জেলা কংগ্রেস নেতৃত্ব। বিগত দিনে বামেদের হাতধরে কোনওরকমে নির্বাচনী যুদ্ধে ঝাঁপিয়েছিল কংগ্রেস। কিন্তু এবার ময়দানে একার শক্তিতে কতটা যুদ্ধ করাটা সম্ভব হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে জেলা কংগ্রেস নেতৃত্ব।
দলের মধ্যে ৩৭ বছর বয়সি শিক্ষিকা পিয়াদেবীর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। শীতলকুচির একটি স্কুলের তিনি শিক্ষিকা। রায়গঞ্জে কংগ্রেসি ঘরানায় তিনি বড় হয়েছেন। বিবাহসূত্রে বর্তমানে তিনি কোচবিহারে থাকেন। জেলা মহিলা কংগ্রেসেরও তিনি সভানেত্রী। কিন্তু দলের একাংশের মতে রোজকার রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে তিনি এতদিন সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন না। কংগ্রেস এখন তাকিয়ে রয়েছে বিরোধী দলগুলির বিক্ষুব্ধ কর্মী সমর্থকদের দিকে। জেলা কংগ্রেস নেতৃত্বের দাবি, তৃণমূল, বাম ও বিজেপি’র বিক্ষুব্ধ নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের ভোট কংগ্রেস পাবে।