কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
গোলাম রব্বানি বলেন, রাজ্য নির্বাচন কমিটির সদস্য শুভেন্দু অধিকারী জেলা নির্বাচন কমিটি তৈরি করে দিয়েছেন। সেই কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে আমাদের জেলার সভাপতি অমল আচার্য থাকছেন। আমাকে আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই শহর থেকে গ্রাম সর্বত্রই প্রচার শুরু করে দিয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নকে মানুষের সামনে তুলে ধরেই আমাদের প্রচার চলছে। আমাদের সাংগঠনিক জোরও রয়েছে। এবার আমরা বিপুল ভোটে জয়ী হব।
দলের জেলা কার্যকরী সভাপতি পূর্ণেন্দু দে বলেন, শুভেন্দুবাবুর নির্দেশ মতো জেলার প্রতিটি ভোটারের কাছে দলের কোনও কোনও স্তরের নেতৃত্ব যাবেন। আমরা সেজন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেছি। শুভেন্দুবাবুর নির্দেশ মতো আমরা প্রতিটি বাড়িতেই যাব।
তৃণমূল প্রার্থী কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, আমি রায়গঞ্জে এসে থাকব। সেখান থেকেও প্রচার চালাব। এর জন্য একটি ঘরও ভাড়া নেওয়া হবে।
লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হতেই কোমর বেঁধে প্রচারে নেমে পড়েছে তৃণমূল। নির্দিষ্ট ছক কষে তারা প্রচার চালাচ্ছে। এর আগেই ব্লক নির্বাচন কমিটি তৈরি করে তা শীর্ষ নেতৃত্বের অনুমোদন নিয়ে জেলার ব্লকগুলিতে প্রচারের কাজ শুরু হয়েছে। দলের হয়ে বেশকিছু সেলিব্রেটিকে প্রচারে নিয়ে আসার তোড়জোড়ও শুরু হয়েছে। এছাড়াও কর্মিসভা, রোড’শো, জনসভা, পথসভা সহ অন্যান্যভাবেও প্রচার চালানো হবে। কিন্তু সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে জেলার প্রতিটি ভোটারের বাড়িতে যাওয়ার বিষয়টিকে। দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব কোনও না কোনওভাবে বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার চালানোর উপরে জোর দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে প্রচার চালিয়েই তারা লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হওয়ার চেষ্টা শুরু করেছে। জেলা পর্যবেক্ষকের নির্দেশমতো ইতিমধ্যেই কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন।
