কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিল্প স্থাপনের জন্য শিল্পোদ্যোগীদের বারবার আহ্বান জানালেও তাঁর দলের শ্রমিক সংগঠনই নানা জায়গায় দাদাগিরি করছে বলে শিলিগুড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে অভিযোগ তুলল নর্থবেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন। তারা এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছে বলে জানিয়েছে। সম্প্রতি রাজগঞ্জে শাসক দলের সিন্ডিকেটের বাধার অভিযোগ এসেছে। শিলিগুড়ি সংলগ্ন ফুলবাড়িতেও শাসক দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দাদাগিরির অভিযোগ উঠেছিল। এসব সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে শিল্প স্থাপনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি না হলে তারা বিনিয়োগ তুলে নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
নর্থ বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন সম্পাদক সুরজিৎ পাল শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, রাজগঞ্জ ব্লকে শাসক দলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি‘র নেতারা দাদাগিরি করছেন। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসের পর আমরা বিনিয়োগে উদ্যোগী হলেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্ব। আমরা লিখিতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে সমস্তটা জানিয়েছি। রাজগঞ্জে কয়েক মাস ধরে শাসক দলের শ্রমিক সংগঠনের নেতারা দাদাগিরি চালাচ্ছেন। আমরা পুলিসকে সবটাই জানিয়েছিলাম। ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার হলেও লাভ কিছুই হয়নি। ধৃতদের বিরুদ্ধে জামিনযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হওয়ায় তারা ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। আমাদের ধারণা এই ঘটনায় কোনও বড় মাপের নেতার মদত রয়েছে। তাই দিনের পর দিন তাদের দাপট বেড়েই চলেছে। এই ঘটনায় আমরা তৃণমূল নেতৃত্বকেও জানিয়েছিলাম। কিন্তু কাজ হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই আমরা মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছি। তাঁকে আমরা চিঠি পাঠিয়েছি। আমরা আশাবাদী এই সমস্যার সমাধানে মুখ্যমন্ত্রী অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। অন্যদিকে, জলপাইগুড়ি জেলা আইএনটিটিইউসি’র সভাপতি মিঠু মহন্ত বলেন, সবটাই ভিত্তিহীন অভিযোগ। যাঁরা অভিযোগ করছেন তাঁরাই শ্রমিক স্বার্থ নষ্ট করে নিজেদের মুনাফা লাভের চেষ্টা করছেন। সেক্ষেত্রে তাঁরা যদি মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হন সেটা ভালো কথা। আমরাও মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হব। আমাদের বিষয়টিও আমরা লিখিত আকারে মুখ্যমন্ত্রীকে জানাব।
শিল্পক্ষেত্রে রাজ্যে বিনিয়োগের জন্য শিল্পপতিদের বারবার আহ্বান জানাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে উদ্যোগীরা বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছেন। তবে তাঁর দলের শ্রমিক সংগঠনের একাংশ নেতৃত্ব দাদাগিরি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি রাজগঞ্জে কিছু ঘটনায় তা স্পষ্ট হয়েছে। অভিযোগ, স্থানীয় নেতাদের দাপটে শিল্পোদ্যোগীরা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তাই তাঁরা অভিযোগ জানিয়ে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছেন। শিলিগুড়ির নিকটবর্তী রাজগঞ্জে ইতিমধ্যেই ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীরা ২৮২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন।
নর্থ বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন সম্পাদক সুরজিৎ পাল শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, রাজগঞ্জ ব্লকে শাসক দলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি‘র নেতারা দাদাগিরি করছেন। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসের পর আমরা বিনিয়োগে উদ্যোগী হলেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্ব। আমরা লিখিতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে সমস্তটা জানিয়েছি। রাজগঞ্জে কয়েক মাস ধরে শাসক দলের শ্রমিক সংগঠনের নেতারা দাদাগিরি চালাচ্ছেন। আমরা পুলিসকে সবটাই জানিয়েছিলাম। ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার হলেও লাভ কিছুই হয়নি। ধৃতদের বিরুদ্ধে জামিনযোগ্য ধারায় মামলা রুজু হওয়ায় তারা ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। আমাদের ধারণা এই ঘটনায় কোনও বড় মাপের নেতার মদত রয়েছে। তাই দিনের পর দিন তাদের দাপট বেড়েই চলেছে। এই ঘটনায় আমরা তৃণমূল নেতৃত্বকেও জানিয়েছিলাম। কিন্তু কাজ হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই আমরা মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছি। তাঁকে আমরা চিঠি পাঠিয়েছি। আমরা আশাবাদী এই সমস্যার সমাধানে মুখ্যমন্ত্রী অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। অন্যদিকে, জলপাইগুড়ি জেলা আইএনটিটিইউসি’র সভাপতি মিঠু মহন্ত বলেন, সবটাই ভিত্তিহীন অভিযোগ। যাঁরা অভিযোগ করছেন তাঁরাই শ্রমিক স্বার্থ নষ্ট করে নিজেদের মুনাফা লাভের চেষ্টা করছেন। সেক্ষেত্রে তাঁরা যদি মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হন সেটা ভালো কথা। আমরাও মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হব। আমাদের বিষয়টিও আমরা লিখিত আকারে মুখ্যমন্ত্রীকে জানাব।
শিল্পক্ষেত্রে রাজ্যে বিনিয়োগের জন্য শিল্পপতিদের বারবার আহ্বান জানাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে উদ্যোগীরা বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছেন। তবে তাঁর দলের শ্রমিক সংগঠনের একাংশ নেতৃত্ব দাদাগিরি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি রাজগঞ্জে কিছু ঘটনায় তা স্পষ্ট হয়েছে। অভিযোগ, স্থানীয় নেতাদের দাপটে শিল্পোদ্যোগীরা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তাই তাঁরা অভিযোগ জানিয়ে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছেন। শিলিগুড়ির নিকটবর্তী রাজগঞ্জে ইতিমধ্যেই ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীরা ২৮২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন।
