বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, গোরু পাচারকারীর নাম মহম্মদ কুদ্দুস। বাড়ি বাংলাদেশের পঞ্চগড় থানার জিরাগাঁও গ্রামে। বিএসএফের এক অফিসার বলেন, রোজকার মতো জওয়ানেরা এদিনও সীমান্ত পাহারার কাজ করছিলেন। সেসময় একদল পাচারকারী গোরু নিয়ে ওপারে যাচ্ছিল। জওয়ানেরা বাধা দিলে উল্টে তাদের উপর পাচারকারীরা আক্রমণ করে। আত্মরক্ষার্থে জওয়ানেরা গুলি চালিয়েছে। তাতে এক পাচারকারী আহত হয়। বাকিদের ধরা যায়নি। ছ’টি গোরু উদ্ধার হয়েছে।
দার্জিলিং জেলা পুলিসের ডেপুটি পুলিস সুপার (গ্রামীণ) প্রবীর মণ্ডল বলেন, বিএসএফ অপারেশ করেছে। এই ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করব না।
ফাঁসিদেওয়া সীমান্ত দিয়ে গোরুপাচার বেশ কিছুদিন বন্ধ ছিল। শীতের সময় কুয়াশার সুযোগ নিয়ে এই সময় পাচার বেড়ে যায়। তবে পাচার রুখতে পুলিস তৎপর রয়েছে। বিএসএফের তরফে এখন বাড়তি নজরদারি চালানো হচ্ছে। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন কাকভোরে ১১ জনের একটি দল ওপার থেকে এপারে ঢুকে পড়েছিল। এপারে পাচারকারীদের একটি দল ১৫টি গোরু নিয়ে তৈরি ছিল। ওপারের দলটি এখান থেকে গোরুগুলি নিয়ে ওপারে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। সেসময় সীমান্ত পাহারায় থাকা জওয়াদের নজরে আসে। তারা দলটিকে বাধা দেয়। কিন্তু পাচারকারী দলটি বিএসএফ জওয়ানদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকে। পাচারকারী দলে কয়েকজন ধারালো অস্ত্র নিয়ে জওয়ানদের ঘিরে ধরার চেষ্টা করে। তখন জওয়ানেরা তেড়ে যায়। আত্মরক্ষার্থে গুলি চালায়। গুলি চালালে পাচারকারীরা পালাতে শুরু করে। সেসময় এক পাচারকারীর গুলি লাগে।