গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সেই রায় শোনার পর মার্কিন বিদেশ দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেন, ‘সমস্ত দলকে শান্তি বজায় রাখা এবং অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অন্যান্য ভারতীয় নেতাদের আবেদনের প্রশংসা জানাই।’ একইভাবে ভারতের শীর্ষ আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশন (হাফ)। বিবৃতি জারি করে তারা বলেছে, ‘সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে হিন্দু ও মুসলমান দুই সম্প্রদায়ই সমান জয় পেয়েছে। যেমনটা পেয়েছেন পুরাতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক এবং ভারতের বিচার বিভাগ।’ তবে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলমান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে অযোধ্যা মামলার রায় নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অন্যদিকে, ‘ভারসাম্যের রায়’ বলে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ফাউন্ডেশন ফর ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ডায়াসপোরা স্টাডিজ (এফআইআইডিএস)। সেখানে বলা হয়েছে, ‘শান্ত, সম্মিলিত ও স্বচ্ছতার সঙ্গে এরকম একটা জটিল পরিস্থিতির সমাধান ভারতীয় বিচার বিভাগের পরিণত মনস্কতার পরিচয় দিয়েছে।’ তারা আরও বলেছে, ‘পুরো জমি হিন্দুদের এবং মসজিদের জন্য আলাদা জমি বরাদ্দ করে ভারসাম্যের রায় দেওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’ এছাড়া, বিশ্বহিন্দু পরিষদের মার্কিন শাখা (ভিএইচপিএ) বলেছে, শতক পুরনো ঔপনিবেশিকতা, নৃশংসতা ও ট্র্যাজেডির বিরুদ্ধে রামজন্মভূমি আন্দোলন সারা বিশ্বের হিন্দুদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।