গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তবে ট্যুইটারের পথে হাঁটছে না ফেসবুক। তারা জানিয়েছে, রাজনৈতিক প্রার্থী ও প্রচার গোষ্ঠীগুলির কাছে এই ধরনের বিজ্ঞাপন তাঁদের বক্তব্যের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বৃহস্পতিবার বিনিয়োগকারীদের এক সম্মেলনে ফেসবুকের সিইও মার্ক জুকেরবার্গ বলেন, ‘গণতন্ত্রে রাজনৈতিক নেতাদের বা তাঁদের খবরকে সেন্সর করার অধিকার কোনও বেসরকারি সংস্থার রয়েছে বলে আমি মনে করি না।’ তিনি আরও জানান, গুগল, ইউ টিউবের পাশাপাশি কেবল নেটওয়ার্কগুলি নিজেদের প্ল্যাটফর্মগুলিতে এই ধরনের বিজ্ঞাপন দেখায়।