পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পর ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মি ভেঙে দেওয়া হয়। ১৯৫০ সালে ভারত ও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইতিহাস সংরক্ষিত করে রাখার লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে তৈরি করা হয় ‘ইন্ডিয়ান আর্মি মেমোরিয়াল রুম’। এই উদ্যোগকে সমর্থন জানান ভারতে নিযুক্ত শেষ কম্যান্ডার-ইন-চিফ, ফিল্ড মার্শাল স্যার ক্লদে আউচিনলেক, জেনারেল স্যার জন কোলরিজ ও ফিল্ড মার্শাল লর্ড বার্ডউড। জাদুঘর তৈরির জন্য অর্থ সাহায্যের আবেদনও জানান তাঁরা। সেই সময় থেকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত জিনিসপত্রের সংখ্যা বাড়তে থাকে ‘ইন্ডিয়ান আর্মি মেমোরিয়াল রুম’-এ। সম্প্রতি ২০১৩ সালে ফিল্ড মার্শাল স্যার জন চ্যাপেল আট হাজারেরও বেশি ব্যাজ সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র দান করেন। সংস্কারের পর ‘ইন্ডিয়ান আর্মি মেমোরিয়াল রুম’-এ বেশ কিছু জিনিসপত্র ও ছবি সংযুক্ত করা হয়েছে, যা ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান আর্মির গত তিন শতকের সেরা দক্ষতার উদাহরণ। তরোয়াল, সেরামিক, রুপোর বেশ কিছু জিনিসপত্রের পাশাপাশি রেজিমেন্টের বিভিন্ন ব্যাজও এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে। ন্যাশনাল আর্মি মিউজিয়ামের ডিরেক্টর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জাস্টিন ম্যাকিজেওস্কি ডিএসও এমবিই জানান, সংগ্রহে থাকা ঐতিহাসিক জিনিসপত্র প্রদর্শিত করতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত। বিশেষত সেই সমস্ত সামগ্রীর জন্য, যা ব্রিটেন ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির মধ্যেকার ঐতিহ্য তুলে ধরে।