পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এর আগে উত্তর কোরিয়া, চীন, ইরানের সঙ্গে বৈঠক এভাবে শেষ মুহূর্তে বাতিল করেছেন ট্রাম্প। সেক্ষেত্রে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি। তবে, এবার পরিস্থিতি আলাদা। গোটা শান্তি প্রক্রিয়া বানচাল হয়ে যাওয়ায় আরও বড়সড় হামলার হুমকি দিয়েছে তালিবান। ট্রাম্প অবশ্য এই বৈঠক বাতিলের জন্য কাবুলে মার্কিন দূতাবাসের কাছে জঙ্গি হামলায় একজন মার্কিন সেনার মৃত্যুকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন। এদিকে, ক্যাম্প ডেভিডের মতো জায়গায় তালিবান নেতাদের ডাকা নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে। মার্কিন বিদেশ সচিব মাইক পম্পেও রবিবার জানিয়েছেন, ‘শান্তি আলোচনায় অগ্রাধিকার পাওয়ার চেষ্টায় দেশের মধ্যে হামলা শুরু করেছিল তালিবান। তাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
অন্যদিকে, ট্রাম্প এই চুক্তির ব্যাপারে তাড়াহুড়ো করেছেন বলে সমালোচনায় সরব হয়েছেন ডেমোক্র্যাটরা। ট্রাম্প-বিরোধী রিপাবলিকানরাও ক্যাম্প ডেভিতে বৈঠকের পরিকল্পনার তীব্র বিরোধিতা করেছেন। নিউ জার্সির সেনেটার বব মেনেনডেজের অভিযোগ, এই সিদ্ধান্ত থেকে স্পষ্ট যে ট্রাম্প প্রশাসনের বিদেশ নীতি শুধুমাত্র ট্রাম্পের উপর নির্ভরশীল।