ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবসে নয়াদিল্লিতে সোসাইটির অ্যানুয়াল কংগ্রেসে জাতী ‘প্রবাসী ভারতীয় দিবস’ও পালন করা হবে। ভারত সরকারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের একাধিক সদস্য, রাষ্ট্রদূত এবং অন্যান্য অতিথিরা এই সম্মান প্রদান অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন।
ডঃ শুভজিৎ বসুর বড় হয়ে ওঠা কলকাতাতেই। সেন্ট লরেন্স থেকে স্কুলের পাঠ শেষ করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ল’কলেজ থেকে আইনি ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। ১৯৯৮ সালে বারে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি কর্পোরেট আইন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ভারতে কাজ শুরু করেন শুভজিৎ বসু। পরে কলকাতা ছেড়ে ব্রিটেনে এসে নামজাদা লিভারপুল জন মোরেস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণা শেষ করেন তিনি। তাঁর বাবা-মা অবশ্য রয়েছেন কলকাতাতেই।
পুরস্কার পাওয়ার প্রসঙ্গে ডঃ বসু জানান, এই পুরস্কার প্রাপ্তির খবরে আমি অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করছি। আমার বাবা-মা’র কাছ থেকে যে শিক্ষা ও মূল্যবোধ পেয়েছি এবং ভারত ও ব্রিটেনে আমার শিক্ষাগুরুরা যা শিখিয়েছিলেন, তার জন্যই আমি এই পুরস্কারের যোগ্য হয়ে উঠতে পেরেছি। তথ্যপ্রযুক্তি আইন সম্বৃদ্ধ করার জন্য এই পুরস্কার পেতে চলেছি, এ আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের এক মুহূর্ত। তিনি আরও বলেন, কোনও কাজের জন্য যখন আপনি আপনার মাতৃভূমি থেকে স্বীকৃতি পান, তখন তা মানুষকে প্রকৃত গর্বিত করে তোলে। এই সম্মান আমার অন্তরের অন্তঃস্থল ছুঁয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ব্রিটিশ অ্যান্ড আইরিশ ল এডুকেশন অ্যান্ড টেকনোলজি অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারের পাশাপাশি ডঃ শুভজিৎ বসু ইন্টারন্যাশনাল রিভিউ অফ ল কম্পিউটারস অ্যান্ড টেকনোলজির ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদেও রয়েছেন।