কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
গত কয়েকদিন ধরেই ইউয়ান (চীনের মুদ্রা)-এর অবমূল্যায়ণ ঘটেছে বিশ্ববাজারে। বেজিং কৌশলগতভাবেই ডলারের তুলনায় ইউয়ানের দর ক্রমেই কমাচ্ছে বলে অভিযোগ। গতকাল এক ধাক্কায় তা স্পর্শ করে স্পর্শকাতর অঙ্ক সাতের ঘরে। যা গত ১১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। শুধু তাই নয়, চীনের বিভিন্ন সংস্থা মার্কিন পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রেও রাশ টেনেছে। তারা আর হুটহাট করে কোনও মার্কিন পণ্য কিনছে না। চীনের এমন অবস্থানের পরই বেজায় চটেছে ওয়াশিংটন। ফলে আর দেরি না করেই চীনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে উদ্যোগী হয় মার্কিন ট্রেজারি দপ্তর। এদিন এক বিবৃতি দিয়ে দপ্তর সচিব স্টিভেন মুচেইন জানিয়েছেন, বিশ্ব বাণিজ্যে অস্বচ্ছ প্রতিযোগিতায় নেমেছে চীন। তাই অনৈতিকভাবে ‘মুদ্রা-কারসাজি’ সংক্রান্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এ সবের উদ্দেশ্য একটাই, যেনতেন প্রকারে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে নিজেদের কর্তৃত্ব কায়েম করা। আসলে চীন একটি ‘কারেন্সি ম্যানিপুলেটর’ দেশ। মার্কিন প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের কড়া নিন্দা করেছে বেজিং। এদিন বেজিংয়ের তরফে বলা হয়েছে, আমেরিকার এই সিদ্ধান্ত স্বৈরাচারী।