পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, মার্কিন বিদেশ সচিব মাইক পম্পেও বলেছেন, ইরানের হাত থেকে ইজরায়েলকে রক্ষার জন্যই হয়তো ঈশ্বর ট্রাম্পকে পাঠিয়েছেন। ইজরায়েল সফরকালে খ্রিস্টান ব্রডকাস্টিং নেটওয়ার্ক-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমন মন্তব্য করেন। ট্রাম্প প্রশাসনে এমন বক্তব্য অবশ্য নতুন নয়। গত জানুয়ারিতে একটি ধর্মীয় টেলিভিশনে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি সারাহ স্যান্ডার্স বলেছিলেন, ঈশ্বর চেয়েছিলেন ট্রাম্প যেন প্রেসিডেন্ট হন। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল জেফ সেশন্স তাদের ভাষণেও খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেল থেকে উদ্ধৃতি দেন। হোয়াইট হাউসের গত ১০০ বছরের ইতিহাসে ট্রাম্প আমলেই প্রথম সেখানে একটি বাইবেল অধ্যয়ন চক্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ওয়াশিংটন ডিসিতে একটি সম্মেলন কক্ষে প্রতি বুধবার বসে এই বাইবেল অধ্যয়ন চক্রের গোপন বৈঠক। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান কিছু মানুষ এর সদস্য। সেখানে তারা ঈশ্বর সম্পর্কে আলোচনা করেন। এই বৈঠকটি কোথায় হয়, সেটি প্রকাশ করা নিষেধ। মার্কিন গোয়েন্দা দপ্তর চায় না এটি প্রকাশ পাক। তবে সদস্যরা জানেন, তাদের কোথায় যেতে হবে। সবাই যে সব বৈঠকে থাকেন তা নয়। কারণ তারা সবাই ব্যস্ত মানুষ। কিন্তু যার যখন সময় হয় তখন হাজির হন সাপ্তাহিক বৈঠকে। প্রতিটি বৈঠক চলে এক থেকে দেড় ঘন্টা ধরে।